জাতীয় ঔষধ নীতি ২০০৫ প্রসঙ্গে। নিম্নে সংক্ষেপে জাতীয় ওষুধ নীতির মধ্যে আমরা যারা প্রেসক্রিপশন করি অথবা ওষুধ বিতরণ বিক্রয় ও গুদামজাত করি সে বিষয়।
জাতীয় ঔষধ নীতি ২০০৫ প্রসঙ্গে
নিম্নে সংক্ষেপে জাতীয় ওষুধ নীতির মধ্যে আমরা যারা প্রেসক্রিপশন করি অথবা ওষুধ বিতরণ বিক্রয় ও গুদামজাত করি সে বিষয়েই বেশি আলোকপাত করা হবে।![]() |
National drug policies 2005 |
নীতির এলাকাসমূহঃ
১) আইন ও প্রবিধানসমূহঃবিদ্যমান পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ আইন ও প্রবিধানসমূহ কোন দেশে ওষুধের উৎপাদন, বিতরণ, বিক্রয় ও ব্যবহার সর্বদা নিয়ন্ত্রণ ও নিয়মিত করে এবং সে সাথে এটাও নিশ্চিত করে যে ওষুধ ভালোমানের, ইপ্সিত ফলপ্রদানে সমর্থ ও নিরাপদ। বর্তমানে বাংলাদেশের ওষুধের নিবন্ধন, উৎপাদন, বিতরণ, বিক্রয়, আমদানী ও রপ্তানি প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রিত হয় The Drugs Act, 1940 ( XX111 of 1940 ) এবং The Drugs (Control) Ordinance, 1982 ( Ordinance No. V111 of 1982 ) দ্বারা। দেশের এসব ওষুধ নিয়ন্ত্রণমূলক আইনগত দলিল এখন বেশ পুরানো হয়ে পড়েছে। ওষুধ খাতে নবতর উন্নয়নসমূহের সঙ্গে সঙ্গতি রক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় সংশোধনীর মাধ্যমে এসব দলিল হালনাগাদ করা প্রয়োজন। অনুরূপভাবে উপরোক্তভাবে আইন ও অধ্যাদেশের অধীনে প্রণীত বিধিসমূহও হালনাগাদ করা এবং একই পর্যায়ের বিধি-মালার মধ্যে সেগুলো সমন্বিত করা উচিত।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অথবা অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগের দায়িত্বাধীনে এসব আইন ও প্রবিধানসমূহের প্রয়োগ এবং অন্যান্য আইনের সঙ্গে সেগুলির সঙ্গতি যদি জাতীয় ওষুধ নীতির (NDP) বিভিন্ন দিক বাস্তবায়ন বাধাগ্রস্ত করে, তাহলে সেগুলো তদানুসারে সংশোধন করা উচিত।
২) ওষুধ প্রশাসন কর্তৃপক্ষ (DRA):
৩) ওষুধ নিবন্ধনঃ
৪) ওষধ উৎপাদনঃ
৫) ওষধ সংগ্রহঃ
৬) ওষুধ বিতরণ, বিক্রয় ও গুদামজাতকরণঃ
সরকারী/বেসরকারী গুদামজাতকরণ সুযোগ-সুবিধা (Facilities) থেকে প্রান্তিক ব্যবহারকারীদের নিকট ওষুধসমূহের দ্রুত ও নিরাপদ বিতরণ এবং নীতিসম্মত বিক্রয় নিশ্চিত করা উচিত যাতে সমগ্র প্রক্রিয়াকালে উৎপাদনসমূহের মান রক্ষা করা হয় এবং যাদের প্রয়োজন তাদের কাছে ভালো মানের অত্যাবশ্যকীয় ওষুধসমূহ সবসময় সহজলভ্য হয়।
ক) যেসব ওষুধ বাংলাদেশে নিবন্ধিত কেবল সে সব ওষুধ দেশে বিতরণ ও বিক্রয়ের অনুমতি প্রদান করা উচিত।
খ) পেশাগত যোগ্যতা অর্জন অথবা বৈধ পেশাগত লাইসেন্সধারী ব্যতীত কোন ব্যক্তিকে ওষুধসমূহ মজুদ, বিতরণ বা বিক্রয়ের অনুমতি প্রদান করা উচিত নয়।
গ) ব্যবস্থাপত্রবিহীন (OTC) ওষুধ ব্যতীত অন্য কোন ওষুধ ব্যবস্থাপত্র ব্যতিরেকে বিক্রয় অথবা পরিবেশন করা উচিত নয়।
ঘ) সকল পর্যায়ে ওষুধ পরিদর্শকগণ কর্তৃক ওষুধের মান নিয়মিত যাচাইকরণ করার মাধ্যমে খুচরা বিক্রয় বা বিতরণ কেন্দ্রসমূহে এবং গুদামজাতকৃত ওষুধসমূহের মান ও নিরাপত্তা সংরক্ষণ নিশিত করা উচিত।
৭) ওষুধের মূল্য নির্ধারণঃ
৮) ওষুধ ও ফার্মাসিউটিক্যাল দ্রব্যাদির মান নিশ্চিতকরণঃ
৯) উৎপাদন ইউনিটসমূহের জনশক্তিঃ
১০) ওষুধ তথ্য ও পরিবীক্ষণঃ
১১) অত্যাবশ্যকীয় ওষুধসমূহঃ
১২) ইহা অবিলম্বে কার্যকর হবে।
রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে
ফজলুল করিম
সহকারী সচিব।
বাংলাদেশ গেজেটের ১ম খন্ডে, ২৩ শে জুন, ২০০৫ ইং তারিখে প্রকাশিত।।
জাতীয় ওষধনীতি ২০০৫ সম্পূর্ণ
এখানে
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর
কর্মকর্তাদের নাম পদবী, কার্যালয়ের নাম
এখানে
এলোপ্যাথি ও হোমিওপ্যাথি উভয় ক্ষেত্রেই ড্রাগ লাইসেন্স প্রযোজ্যঃ
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের অনুকুলে ১-২৭১৫-০০০০-১৮৬৩ কোড-এ কর বহির্ভূত লাইসেন্স ফি। এটি নির্ধারিত হয়েছে ১৬-০৫-২০১৩ সালে।
পূনঃনির্ধারিত ড্রাগ লাইসেন্স ফি
সকল তথ্যই...
Directorate General of Drug Administration থেকে সংগৃহিত।
COMMENTS