কেন ক্লান্তি এবং অবসাদ বোধ করেন (Why feel tiredness and fatigue)
আপনি কি সবসময় ক্লান্ত ও অবসাদ বোধ করেন? নিশ্চয় এর কোন কারণ আছে। চিকিৎসা প্রয়োজন। সর্বপ্রথম এর কারণ বা উৎস নির্ণয় করতে হবে।
প্রথমত, এটা রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া হতে পারে। একে লোহিত কণিকাস্বল্পতাও বলে। এই রক্তস্বল্পতা হলে শ্বাস-প্রশ্বাস সংক্ষিপ্ত হয়, অবসাদ বা ক্লান্ত বোধ হয়। মাথা ধরে, মাথা ব্যথাও হতে পারে। রক্তস্বল্পতা তীব্র ও সামান্য হতে পারে। যা হোক, এর চিকিৎসা আবশ্যক। রক্ত পরীক্ষা করালে এটা নির্ণয় করা সম্ভব। সাধারণ কারণ হলো শরীরে লোহার ঘাটতি, Folate বা ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতি।
খাদ্য বিবেচনাঃ
অধিক খাদ্য গ্রহণ, প্রক্রিয়াজাত ও শর্করা সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার না খাওয়া ইত্যাদি এই ক্লান্ত ও অবসাদ বোধের প্রধান কারণ।
থাইরয়েড কার্যক্রমঃ
থাইরয়েড গ্ল্যান্ড একপ্রকার হরমোন তৈরি করে, যা বিপাকপ্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। শরীরে গৃহীত খাদ্য কতটা শক্তিতে রুপান্তর করে। হাইপোথাইরয়েডিজম হলো একটি মেডিকেল শব্দ। এর অর্থ হলো under active Thyroid. খাদ্য যখন ধীর গতিতে বিপাক হয়, তখনই অবসাদ বা ক্লান্ত বোধ হয়।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতাঃ
ডিপ্রেশন(Depression) কে আমরা সাধারণত মানসিক ও আবেগিক সমস্যা বলি। এই ডিপ্রেশনের শারীরিক লক্ষণ থাকে যেমন- মাথাব্যথা(Headache), ক্ষুধামন্দা, অবসাদ(Fatigue) প্রভৃতি। ডিপ্রেশন হলো অন্যতম সাধারণ সমস্যা, যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। তবে বয়স্কদের মধ্যে অন্যান্য শারীরিক ও মানসিক সমস্যা থেকে হতে পারে।
প্রস্রাবনালীর সংক্রমণঃ
প্রস্রাবনালীর সংক্রমণ একটা অতি সাধারণ সমস্যা। মহিলাদের এই সমস্যা বেশি হয়। তবে বয়স্কদের মধ্যেও দেখা যায়। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হচ্ছে প্রধান লক্ষণ। অধিক বয়স্করা বেশির ভাগ ক্লান্ত বোধ করেন। দুর্বল বোধ করেন। মাংসপেশিতে ব্যথা হয়।
পানিশূন্যতাঃ
পানিশূন্যতা হলেও অবসাদ ক্লান্ত বোধ হয়। দৈনিক কমপক্ষে দেড় কেজি বা আট গ্লাস পানি পান করা অত্যাবশ্যক। যাদের বেশি ঘাম হয় তাদের আরো বেশি পানি পান করা জরুরি। এ ছাড়া হৃদরোগ(Heart disease), ডায়াবেটিস(Diabetes), ফুসফুসের রোগ ইত্যাদি হলেও ক্লান্ত (Tiredness) ও অবসাদ বোধ হতে পারে।
বিদেশি পত্রিকা অবলম্বনে হেলথ ডেস্ক ।
আপনি কি সবসময় ক্লান্ত ও অবসাদ বোধ করেন? নিশ্চয় এর কোন কারণ আছে। চিকিৎসা প্রয়োজন। সর্বপ্রথম এর কারণ বা উৎস নির্ণয় করতে হবে।
কেন ক্লান্তি এবং অবসাদ বোধ করেন (Why feel tiredness and fatigue)
|
প্রথমত, এটা রক্তস্বল্পতা বা এনিমিয়া হতে পারে। একে লোহিত কণিকাস্বল্পতাও বলে। এই রক্তস্বল্পতা হলে শ্বাস-প্রশ্বাস সংক্ষিপ্ত হয়, অবসাদ বা ক্লান্ত বোধ হয়। মাথা ধরে, মাথা ব্যথাও হতে পারে। রক্তস্বল্পতা তীব্র ও সামান্য হতে পারে। যা হোক, এর চিকিৎসা আবশ্যক। রক্ত পরীক্ষা করালে এটা নির্ণয় করা সম্ভব। সাধারণ কারণ হলো শরীরে লোহার ঘাটতি, Folate বা ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতি।
খাদ্য বিবেচনাঃ
অধিক খাদ্য গ্রহণ, প্রক্রিয়াজাত ও শর্করা সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া, পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার না খাওয়া ইত্যাদি এই ক্লান্ত ও অবসাদ বোধের প্রধান কারণ।
থাইরয়েড কার্যক্রমঃ
থাইরয়েড গ্ল্যান্ড একপ্রকার হরমোন তৈরি করে, যা বিপাকপ্রক্রিয়াকে ব্যাহত করে। শরীরে গৃহীত খাদ্য কতটা শক্তিতে রুপান্তর করে। হাইপোথাইরয়েডিজম হলো একটি মেডিকেল শব্দ। এর অর্থ হলো under active Thyroid. খাদ্য যখন ধীর গতিতে বিপাক হয়, তখনই অবসাদ বা ক্লান্ত বোধ হয়।
ডিপ্রেশন বা বিষণ্নতাঃ
ডিপ্রেশন(Depression) কে আমরা সাধারণত মানসিক ও আবেগিক সমস্যা বলি। এই ডিপ্রেশনের শারীরিক লক্ষণ থাকে যেমন- মাথাব্যথা(Headache), ক্ষুধামন্দা, অবসাদ(Fatigue) প্রভৃতি। ডিপ্রেশন হলো অন্যতম সাধারণ সমস্যা, যা যেকোনো বয়সের মানুষের হতে পারে। তবে বয়স্কদের মধ্যে অন্যান্য শারীরিক ও মানসিক সমস্যা থেকে হতে পারে।
প্রস্রাবনালীর সংক্রমণঃ
প্রস্রাবনালীর সংক্রমণ একটা অতি সাধারণ সমস্যা। মহিলাদের এই সমস্যা বেশি হয়। তবে বয়স্কদের মধ্যেও দেখা যায়। প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হচ্ছে প্রধান লক্ষণ। অধিক বয়স্করা বেশির ভাগ ক্লান্ত বোধ করেন। দুর্বল বোধ করেন। মাংসপেশিতে ব্যথা হয়।
পানিশূন্যতাঃ
পানিশূন্যতা হলেও অবসাদ ক্লান্ত বোধ হয়। দৈনিক কমপক্ষে দেড় কেজি বা আট গ্লাস পানি পান করা অত্যাবশ্যক। যাদের বেশি ঘাম হয় তাদের আরো বেশি পানি পান করা জরুরি। এ ছাড়া হৃদরোগ(Heart disease), ডায়াবেটিস(Diabetes), ফুসফুসের রোগ ইত্যাদি হলেও ক্লান্ত (Tiredness) ও অবসাদ বোধ হতে পারে।
বিদেশি পত্রিকা অবলম্বনে হেলথ ডেস্ক ।
Post a Comment
Post a Comment