পারকিনসন রোগ এবং হোমিওপ্যাথিঃ পারকিনসন রোগ হল এক ধরনের নিউরো-ডিজেনারাটিভ বা স্নায়ু-অধঃপতনজনিত ক্রনিক রোগ। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে...
পারকিনসন রোগ হল এক ধরনের নিউরো-ডিজেনারাটিভ বা স্নায়ু-অধঃপতনজনিত ক্রনিক রোগ। এটি কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রের একটি দীর্ঘস্থায়ী এবং প্রগতিশীল পতন হয়। এতে সাধারণভাবে নড়াচড়া বিকৃতি (movement disorders) হয়। রোগটি বিভিন্ন নামে পরিচিত যথা- পারকিনসোনিসম (Parkinsonism) বা প্যারালাইসিস এজিট্যান্স (Paralysis agitans) বা স্যাকিং পালসি (Shaking Pulsy)। রোগটি সবচেয়ে পরিচিত নিউরো-ডিজেনারাটিভ রোগের মধ্যে দ্বিতীয় ( মাইগ্রেন, পারকিনসন, আলজেইমার )।
এই রোগের প্রাথমিক বৈশিষ্ট্য হল স্নায়ুতে প্রিসাইনাপ্টিক প্রোটিন জমা হওয়া। জেমস পারকিনসন রোগটি সম্পর্কে সর্বপ্রথম ধারণা দেন বলে এ রোগের নাম জেমস পারকিনসন রোগ।
![]() |
Parkinson disease and Homeopathy |
স্বাভাবিক মস্তিষ্কের মধ্যে কিছু স্নায়ু কোষ ডোপামিন নামক রাসায়নিক উত্পাদন করে, এটা পেশীর মসৃণ নড়াচড়া উত্পাদনে মস্তিষ্কের মধ্যে সংকেত প্রেরণে সহায়তা করে। পারকিনসন রোগীদের , এই ডোপামিন উত্পাদক কোষ ৮০ শতাংশ বা তার বেশি নষ্ট, মৃত , অথবা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। রোগীদের পেশী নিয়ন্ত্রণ করতে অক্ষম হয়ে পড়ে। রোগের শেষ পর্যায়ে রোগী অসমর্থ অথবা নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, কিন্তু সাধারণত রোগের প্রারম্ভিক পর্যায়ে পারকিনসন রোগীরা কখনো কখনো লক্ষণ উপেক্ষা করে প্রভাব কম থাকার জন্য, ধীরে ধীরে বয়স বাড়ার সাথে সাথে রোগের প্রভাব বাড়তে পারে।
এতে হাত কাঁপুনি , অথবা কম্পিত , বাহু, পা, চোয়াল ও মুখ কাঁপুনি থাকে।
অঙ্গপ্রত্যঙ্গের এবং দেহ অনমনীয়তা বা শক্ত হয়ে যাওয়া,
মন্থরতা বা ধীরে ধীরে নড়াচড়া,
ভঙ্গিগত অস্থিরতা বা প্রতিবন্ধীদের ভারসাম্য ও সমন্বয়।
এছাড়াও কথাবার্তায় সমস্যা- খুব ধীরে ধীরে কথা বলে,
ভাবলেশহীন, গিলতে সমস্যা এবং অঙ্গবিন্যাস সমস্যা।
বিষণ্নতা , উদ্বেগ , ব্যক্তিত্ব, আচরণ পরিবর্তন এবং যৌন সমস্যাও এসঙ্গে যুক্ত।
পারকিনসন রোগের কারণঃ
পারকিনসন রোগের প্রধান কারণ নিম্নরুপে ভাগ করা যায়-
বংশগত (Genetic)
বিষ (Toxins)
মাথায় আঘাত (Head injury)
ঔষধ জনিত (Drug induced)
পারকিনসন রোগের মূল কারণ মস্তিষ্কে ডোপামিন উৎপাদন কোষের পতন।
ডোপামিন কি?
ডোপামিন একটি রাসায়নিক পদার্থ যা মস্তিস্কের সাবস্ট্যানসিয়া নাইগ্রা (Substantia nigra) এবং করপাস টায়াটাম (Corpus striatum) এ দুই অংশের মধ্যে বাহক হিসাবে কাজ করে - মসৃণ, নিয়ন্ত্রিত নড়াচড়া বা চলাচল উত্পাদন। পারকিনসন রোগে, ডোপামিন উৎপাদন কোষ থেকে ডোপামিন উৎপাদনের পরিমাণ অত্যন্ত কম হলে substantia-nigra এবং Corpus striatum মধ্যে যোগাযোগ অকার্যকর হয়ে যায়। ডোপামিন অভাবে চলাচলে অসংলগ্ন বা এলোমেলো বা অসামঞ্জস্য লক্ষ্য করা যায়, ডোপামিন ক্ষতি বেশী হলে, চলাচল বা নড়াচড়ায় খুব খারাপ প্রভাব পড়ে এবং এসম্পর্কিত অনেক উপসর্গ দেখা দেয়।
ডোপামিনের মাত্রা কমে গেলে পারকিনসন রোগ হয়, কিন্তু কেন ডোপামিন উৎপাদনকারী কোষ কমে যায় তা এখনও জানা যায় নি। বিশেষজ্ঞগণ বিশ্বাস করেন, ডোপামিনের ক্ষতি হয় জিনগত ও পরিবেশগত কারণে।
সামান্য কিছু ক্ষেত্রে এরোগের কারণ- বংশগত , কিন্তু বেশির ভাগ ক্ষেত্রে না।
পি ডি এর জেনেটিক্স মধ্যে রিসার্চ রোগের কিছু ক্ষেত্রে এর সাথে সংযুক্ত করা হয় যে বেশ কিছু জিন অস্বাভাবিকতা চিহ্নিত করেনি .
পারকিনসন রোগের সাথে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডিমেনশিয়া বা মানসিক সমস্যা এবং আলজেইমার বা স্মৃতিশক্ত হ্র্রাস জনিত স্নায়ুতন্ত্রের রোগ থাকে।
পারকিনসন রোগের চিহ্ন ও উপসর্গঃ
পারকিনসন রোগের প্রাথমিক উপসর্গ সাধারণত এত ক্ষীণ বা কম থাকে যে, একে বয়স বৃদ্ধি সম্পর্কিত পরিবর্তনসমূহের সাথে ভুল করা হয়। কিছু ব্যক্তি অন্যদের চেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়।
সমীক্ষায় দেখা যায় যে, প্রাথমিক পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের মস্তিষ্কে ডোপামিন উত্পাদক কোষ ৬০ শতাংশ বা ৮০ শতাংশ বা তার বেশি কমে যায়।
পারকিনসন রোগের উপসর্গ নিম্নভাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায়-
* মোটর ( নড়াচড়া সংক্রান্ত )
* নন-মোটর ( স্নায়বিক মনোরোগ )
* অন্যান্য
![]() |
Parkinson disease and Homeopathy |
মোটরঃ
এটি পারকিনসন রোগের প্রধান বা চরিত্রগত লক্ষণ-
কম্পনঃ এটি সাধারণত হাত, হাতের আঙ্গুল, বাহু, পা, পায়ের পাতা, চোয়াল এবং মাথায় খেয়াল হয় বা বুঝা যায়। যখন বিশ্রামে থাকা বা কোন কাজে জড়িত না থাকা হয় তখন কম্পন দেখা দেয়। একজন ব্যক্তি যখন উত্তেজিত, ক্লান্ত এবং চাপের মধ্যে থাকে তখন কম্পন আরোও বেড়ে যায়।
অনমনীয়তাঃ চলাচলের সময় অঙ্গপ্রত্যঙ্গের এবং দেহের কঠিনতা চলে আসে। অনমনীয়তা পেশী ব্যথা তৈরী করে। সূক্ষ্ম ভাবে হাত নড়াচড়া করতে পারে না, হস্তাক্ষর (micrographia) অসামঞ্জস্য দেখা যায়, লেখা ছোট বড় হতে পারে এবং আহার করাও কঠিন হয়ে পড়ে।
ব্র্যাডিকাইনেসিয়া (Bradykinesia): নড়াচড়ায় মন্থরতা। সময়ের সাথে সাথে চলাচল শুরু করা এবং চলাচল বা নড়াচড়া সম্পন্ন করা কঠিন হতে পারে। ব্র্যাডিকাইনেসিয়ায় মুখের পেশী শক্ত হয়ে যায়, যাতে ভাবলেশহীন এবং মাস্ক ব্যবহার করছে এমন মনে হতে পারে।
ভঙ্গিগত অস্থিরতাঃ ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য অঙ্গবিন্যাস সমন্বয় করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে দাড়ানো কঠিন হয়ে পড়ে। ভঙ্গিগত অস্থিরতায় পড়ে যেতে পারে।
পারকিনসোনিয়ান চলনঃ পারকিনসন রোগে আক্রান্ত ব্যক্তি আনত বা মাথা নিচু হয়ে চলা এবং রোগটি যখন আরও খারাপ দিকে যায় তখন চলনে হাত নড়াচড়া স্থির হয়ে পড়ে। এতে হাঁটা শুরু এবং একদিক থেকে অন্যদিকে ঘোরা কঠিন হতে পারে। ব্যক্তিটির পেশি ও গাঁট শক্ত হয়ে চলন স্থির হয়ে পড়ে এবং যখন হাঁটা শুরু করে এগিয়ে যেতে চায় তখন পড়ে যাওয়ার উপক্রম হয়।
নন-মোটর (স্নায়বিক-মনোরোগ):
পারকিনসন রোগের প্রধান উপসর্গ নড়াচড়া বা চলন সম্পর্কিত, পেশী নিয়ন্ত্রণ এবং মস্তিষ্কে ক্রমাগত ক্ষতি হয়। রোগ আরোও বেড়ে গেলে জ্ঞানে, আচরনগত সমস্যা এবং ঘুমে সমস্যা হতে থাকে। এই তীব্রতা ব্যক্তিভেদে তারতম্য হয়।
পারকিনসন রোগের কগনিটিভ লক্ষণঃ
* সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা হারানো
* পরিবর্তন অভিযোজনের মধ্যে অনমনীয়তা
* পরিচিত পরিবেশে অসামঞ্জস্যতা
* নতুন কিছু শিক্ষতে সমস্যা
* মনোযোগে অসুবিধা
* স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদী স্মৃতির ক্ষতি
* সঠিক অনুক্রমে ঘটনা বর্ননাতে সমস্যা
* জটিল ভাষা ব্যবহার এবং অন্যের জটিল ভাষা বুঝার সমস্যা
* বিষণ্নতা
* উদ্বেগ, নিরাপত্তাহীনতা, মানসিক চাপ
* মনোব্যাধি
* ডিমেনশিয়াসহ বা ছাড়া ব্যক্তি প্রশ্ন এবং অনুরোধে ধীরে ধীরে সাড়া দেয়। তারা নির্ভরশীল, ভীতিজনক, ভীতিজনক এবং পরোক্ষ হয়ে থাকে। রোগ বৃদ্ধির সাথে সাথে তারা স্বামীদের বা যত্নকারীদের উপর বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।
অন্যান্য উপসর্গঃ
উপরুক্ত লক্ষণ ছাড়াও শরীরের কাজে ক্ষতিসাধন করতে পারে যথা-
* ঘুম ব্যাঘাত
* কোষ্ঠকাঠিন্য
* গিলতে অসুবিধা এবং মুখে অত্যধিক লালাস্রাব
* গন্ধ অনুভূতি কমে যায়
* ঘাম বেড়ে যায়
* পুরুষ ইরেক্টাইল ডিসফাংসন ( পুরুষত্বহীনতা )
* চর্মে সমস্যা
* ক্রমশ কথা বলার শব্দ কমে, কথা বলা কমে, এবং কন্ঠস্বর ক্ষীণ হয়।
* বার বার প্রস্রাবের বেগ হয়/ প্রস্রাব করতে হয়
* চোখের অস্বাভাবিকতা দেখা দেয়,যেমন- চোখ পিট পিট করা বা চোখ খোলা ও বন্ধ করার হার কমে যায়।
* পরিপাক তন্ত্র, যৌনাঙ্গ এবং মূত্রনালীর মসৃণতা কমে যাওয়ায়, কার্যক্ষমতা কমে যায়।
* হাইপোথেলমিক এক্সিস নিয়ন্ত্রণে অপরিণত এন্ড্রোজেন তৈরীর জন্য ত্বক তৈলাক্ত হয়।
পারকিনসন রোগে ঝুঁকির মধ্যে কে?
বয়সই হল পারকিনসন রোগের উন্নয়ন এবং অগ্রগতির জন্য বৃহত্তম ঝুঁকি। বেশীরভাগ মানুষই যাদের বয়স ৬০ বছরের উপর, তারা পারকিনসন রোগে বেশি আক্রান্ত।
পুরুষরা নারীদের চেয়ে প্রায় ১'৫ থেকে ২ গুন বেশী আক্রান্ত হয়।
ব্যক্তির পারিবারিক ইতিহাসেও ঝুঁকি বেড়ে যায়।
মাথা আঘাত, মানসিক আঘাত, অসুস্থতা, বা পরিবেশগত বিষ যথা- কীটনাশক এবং উদ্ভিদনাশকও ঝুঁকি হতে পারে।
তীব্র মানসিক চাপ
কার্ডিওভাসকুলার রোগ
নিম্ন আর্থসামাজিক অবস্থা
নিম্ন শিক্ষার স্তর
কিভাবে পারকিনসন রোগ নির্ণয় করা হয় ?
পারকিনসন রোগ নির্ণয়ের নির্দিষ্ট কোন মেডিকেল পরীক্ষা পরীক্ষা নেই।
ইমেজিং স্টাডিজ : সাধারণত, মস্তিষ্ক স্ক্যান যেমন- সিটি স্ক্যান ও এমআরআই করা হয়। পজিট্রন ইমিশন টমোগ্রাফি (Positron-emission tomographic) স্ক্যান পি ডি মধ্যে বিষণ্নতা এবং অনুরূপ অবস্থা থেকে ডিমেনশিয়া পার্থক্য করতে সাহায্য করে।
উপসর্গ মুক্তিদানঃ হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার মাধ্যমে নিম্নোক্ত উপসর্গ থেকে মুক্তিদান সম্ভব-
* শরীরের দুর্বলতা
* কম্পন
* অনমনীয়তা
* অসাড়তা
* অদৃঢ় চলন।
অন্তর্নিহিত রোগ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণঃ উপরোক্ত প্রবন্ধে বর্ণনা অনুযায়ী পারকিনসন রোগ একটি অটোইমিউন রোগ হয়; হোমিওপ্যাথি গভীর ক্রিয়ার গঠনগত ওষুধ, যা ইমিউন সিস্টেম কাজ করে রোগ প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ এবং স্নায়ুর ক্ষতি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা রোগের প্রথম দিকে হলে তা রোগের অগ্রগতিতে বাধা এবং যেকোন জটিলতা প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
একজন ভাল যোগ্যতাসম্পন্ন পেশাদারী হোমিওপ্যাথি চিকিৎসকের সঠিক নির্দেশনার অধীনে চিকিৎসা নেওয়া হলে হোমিওপ্যাথিক ওষুধ অত্যন্ত নিরাপদ এবং কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।
চিকিত্সাঃ
Allopathic চিকিত্সা -
এতে পারকিনসন রোগ আরোগ্য লাভ করে না। কিন্তু ওষুধগুলো রোগের উপসর্গ নিয়ন্ত্রণ সাহায্য করতে পারে।
বাংলাদেশে প্রাপ্ত লেভাডোপাঃ
১)CO-DOPA 110
Levodopa 100mg & carbidopa 10mg/tablet Tablet Unimed & Unihealth Manufacturers Ltd.
২)CO-DOPA 275
Levodopa 250mg & carbidopa 25mg/tablet Tablet Unimed & Unihealth Manufacturers Ltd.
৩)D-DOPA Plus
Levodopa 250mg & carbidopa 25mg/tablet Tablet Drug International Ltd.
৪)SYNDOPA 110
Levodopa 100mg & carbidopa 10mg/tablet Tablet Sun Pharmaceutical (Bangladesh) Ltd.
৫)SYNDOPA 275
Levodopa 250mg & carbidopa 25mg/tablet Tablet Sun Pharmaceutical (Bangladesh) Ltd.
পারকিনসন রোগের জন্য ব্যবহৃত ওষুধের পার্শ প্রতিক্রিয়াঃ
লেভাডোপা - এটি পারকিনসন রোগে বহুল ব্যবহৃত ওষুধ। এতে অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে।
প্রাথমিকভাবে যেসব অভিযোগ জানা যায়-
* বমি বমি ভাব
* বমি
* রক্তচাপ কমিয়ে দেয়
* অস্থিরতা
* ঘুম ঘুম ভাব এবং হঠাৎ ঘুম
পরবর্তীতে আরও জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং হতে পারে-
হ্যালুসিনেশন
মনোব্যাধি
পারকিনসন রোগ জন্য হোমিওপ্যাথি চিকিত্সাঃ
হোমিওপ্যাথি একটি সম্পূর্ণ ব্যক্তিসাতন্ত্র চিকিৎসা ব্যবস্থা। হোমিওপ্যাথিক ওষুধ মায়াজমেটিক প্রবণতা ( susceptability ) দূর করে দীর্ঘস্থায়ী আরোগ্য নিরুপন করে। এতে রোগীর ইতিহাস , শারীরিক এবং মানসিক লক্ষণ সংগ্রহ, কেস বিশ্লেষণ, পরে ঔষধ নির্বাচন করা হয়। হোমিওপ্যাথি সাধারণ লক্ষণ ও গঠনগত লক্ষণও ঔষধ নির্বাচনের জন্য বিবেচনায় নেয়া হয়। হোমিওপ্যাথি ওষুধ কেউ পেশাদার এবং যোগ্যতা সম্পন্ন হোমিওপ্যাথের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করা উচিত।
Reportorial rubric:
মারফি: Diseases: Paralysis-agitans.
ক্লার্ক: Paralysis agitans.
বরিক: Nervous system: Paralysis-Type - agitans
হোমিওপ্যাথিক রেমিডিসমূহঃ
এগারিকাস, এম্ব্রা গ্রিসিয়া, আর্জেন্টাম নাইট, অরাম, বিউফু, ককুলাস, কুনিয়াম, জেলসেমিয়াম, হেলেবোরাস, হায়োসিয়ামাস, ল্যাথাইরাস, ম্যাগফস, মার্কসল, নাক্স ভম, ফসফরাস, প্লাম্বাম, পালসেটিলা, রাস টক্স, স্ট্রেমোনিয়াম, টেরেন্টুলা, থুজা, জিঙ্ক ইত্যাদি।
খুব ভাল লাগলো ধন্যবাদ।
মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Amar babar ai problem. Valo akjon doctor dorkar!!
পারকিনসন রোগের ব্যাপারে ভালো হোমিওপ্যাথী ও এলোপ্যাথি ডাক্তারের সন্ধান দিলে কৃতজ্ঞ থাকব
আমার আপনার সাথে যোগাযোগ করা দরকার। আপনার মোবাইল নাম্বার দিন দয়া করে
আমার বাবা এই রোগে আক্রান্ত,দয়া করে এই রোগের ভাল হোমিও ডাক্তার ওর সন্ধান দিলে উপকৃত হবো।