ভালোবাসার মানুষকে সারা জীবন কাছে রাখতে যা করা উচিত ( Love )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> ভালোবাসার সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য কী কী করা উচিত সে সম্বন্ধে আলোচনার কোনো সীমা নেই। কিন্তু মনে রাখা উচিত যে, উভয়ের আন্তরিকতাই এ ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ ক্ষেত্রে যে কয়েকটি বিষয়ে সবচেয়ে গুরুত্ব দিতে হবে, তা নিয়েই এক নিবদ্ধে মতামত প্রকাশ করেছেন লেখক কেট ফিগস। তিনি ভালোবাসা ও সংসার বিষয়ে পাঠকপ্রিয় বিভিন্ন বইয়ের লেখক। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে টেলিগ্রাফ।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১. অতিরিক্ত আশা করবেন না</strong><br /> ‘সত্যিকার ভালোবাসা’ আশা করে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে সব কিছুই যে মিলে যাবে, এমনটা আশা করবেন না। এক্ষেত্রে ভালোবাসা মানেই আপনার সঙ্গীর সঙ্গে রাজনীতি, খাবার, অর্থ, সন্তান ইত্যাদি মতামত মিলে যাবে, এমনটা অসম্ভব বিষয়। তার বদলে আপনার সঙ্গীর সঙ্গে যত বেশি পার্থক্য হবে ততই আগ্রহউদ্দীপক হবে আপনার জীবন, এমনটাই মনে করবেন। আপনার সঙ্গীর নানা বিষয়ে মতামত ও চিন্তাভাবনা বোঝার চেষ্টা করুন। তাকে পরিবর্তনের চেষ্টার চেয়ে এটা ভালো পদ্ধতি।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://1.bp.blogspot.com/-oBi0l9bnOAM/WdHGwb8TNyI/AAAAAAAABzk/eq9SNOrX3r0HaR-m19AuwKLtqjJ1TNC0QCLcBGAs/s1600/love.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Love" border="0" data-original-height="1000" data-original-width="1600" height="400" src="https://1.bp.blogspot.com/-oBi0l9bnOAM/WdHGwb8TNyI/AAAAAAAABzk/eq9SNOrX3r0HaR-m19AuwKLtqjJ1TNC0QCLcBGAs/s640/love.jpg" title="Love" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Love</td></tr> </tbody></table> <strong><br /></strong> <strong>২. মানুষ মাত্রই ভুল করে</strong><br /> কেউই ভুলের ঊর্ধ্বে নয়, আর এ বিষয়টি মেনে নিয়েই আপনাকে এগিয়ে যেতে হবে। সামান্য ভুল হলেই সবকিছু যে ভণ্ডুল হয়ে যাবে এমন মনোভাব বাদ দিন। বিশেষ করে আমাদের ভালোবাসার জীবনে সব কিছুই ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখা প্রয়োজন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৩. ‘কেন?’ জিজ্ঞাসা করার আগে জেনে নিন</strong><br /> প্রত্যেকের মানসিকতাতেই ভালো ও মন্দ উভয় বিষয়ই থাকে। কিন্তু এজন্য প্রত্যেক বিষয় নিয়ে তর্ক করতে হবে এমন কোনো কথা নেই। আপনার সঙ্গীর কোনো বিষয় নিয়ে আপনার মনে প্রশ্নের উদয় হলে কিংবা কোনো বিষয়ে বিরক্ত হলে তার ব্যাখ্যাটা ঠাণ্ডা মাথায় বন্ধুসুলভ উপায়ে জেনে নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। এতে ভবিষ্যৎ ঝামেলা এড়ানো সম্ভব হবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৪. যৌনতায় পরিবর্তন হয়</strong><br /> সময়ের সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকেরই যৌনতার অভ্যাসে পরিবর্তন হয়। তরুণ বয়সে যেভাবে যৌনতায় মত্ত হওয়ার অভ্যাস থাকবে তা মধ্যবয়সে থাকবে না। সে সময় এর গতি কমে যেতে পারে। এ বিষয়টি মেনে নিয়েই সুখী যৌন জীবন গড়তে হবে। আর এজন্য প্রয়োজন ধৈর্য ধরে সঙ্গীকে বুঝে নেওয়ার মানসিকতা।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৫. জীবন উপভোগ করুন</strong><br /> আমাদের সময় সীমিত আর এ সময়েই জীবন উপভোগ করে নিতে হবে। এ বিষয়টি মাথায় রেখে সংসার গড়া, সন্তান নেওয়া ও অন্যান্য কাজ শেষ করার একটা তাগিদ থাকতে হবে। থাকতে হবে সঙ্গীর সঙ্গে সুসম্পর্ক রেখে একটা সুন্দর জীবন গড়ে তোলার লক্ষ্য।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৬. সবকিছু ভুলে একটু হেসে নিন</strong><br /> একটা ভালো হাসি ভালোবাসার ওষুধের মতোই কাজ করে। আর এ ওষুধ ম্যাজিকের মতো কাজ করবে আপনার ভালোবাসা বাড়িয়ে তুলতে। এজন্য অবশ্য অন্য সব সমস্যা ভুলে গিয়ে দুজনকেই হাসতে হবে একত্রে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৭. চুপ করে কথা শুনুন</strong><br /> কোনো একটি বিষয় বা পরিস্থিতি যতই খারাপ হোক না কেন, আপনার সঙ্গীকে কথা বলার একটি সুযোগ দেওয়া উচিত। এতে তার পক্ষের যুক্তিটি বোঝা সম্ভব হবে। আদালতে অত্যন্ত গর্হিত অপরাধীরও কথা শোনা হয়।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৮. শুধু দুজনে সময় কাটান</strong><br /> পরিবারের সদস্য, সন্তান কিংবা বাবা-মা আপনার আশপাশে অনেকেই থাকতে পারে। কিন্তু আপনার বৈবাহিক সম্পর্ক ঠিক রাখার জন্য সবাইকে বাদ দিয়ে শুধু দুজনের কিছু সময় কাটানোর প্রয়োজন আছে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৯. সঙ্গীর পরিবারকে মূল্য দিন</strong><br /> আপনার শ্বশুর বাড়ির আত্মীয়-স্বজনকে মূল্য দেওয়া সম্পর্ক ঠিক রাখার অন্যতম চাবিকাঠি। তাদের বিপদে আপনার সহানুভূতির প্রয়োজন আছে। এতে আপনার সঙ্গীও সম্মানিত বোধ করবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১০. গোপন অনুসন্ধান করবেন না</strong><br /> আপনার সঙ্গীর সোশ্যাল নেটওয়ার্ক, ইমেইল ইত্যাদিতে গোপনে হানা দেবেন না। এতে পরস্পরের বিশ্বাস নষ্ট হয়। কোনো বিষয়ে সন্দেহ হলে তার সঙ্গে আলোচনা করাই যথেষ্ট। এজন্য প্রমাণ খোঁজার দরকার নেই।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১১. মেনে নিতে হবে</strong><br /> প্রত্যেকেরই ভালোবাসার জীবনে নানা সমস্যা, প্রতিবন্ধকতা যেমন থাকে, পাশাপাশি থাকে সম্ভাবনাও। তাই সমস্যা মেনে নিতে হবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১২. নিষ্ঠুর হবেন না</strong><br /> সঙ্গীকে মূল্য দিন। তার প্রতি অবমাননাকর কথা বলবেন না। দেখা গেছে, যারা সঙ্গীকে হেয় করে কথা বলে, তাকে অবজ্ঞা বা অবমাননা করে তাদের সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয় না।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৩. নতুন ধারণা তৈরি করুন</strong><br /> সম্পর্ক শুরুর পর একে আর শুরু, মধ্যপর্যায় কিংবা শেষ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করবেন না। তার বদলে এখানে বিভিন্ন ঋতুর প্রচলন করুন। একে গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত, বসন্ত ইত্যাদি ঋতুর মতোই সংজ্ঞায়িত করুন। ভালোবাসার বিভিন্ন ঋতু আসতে পারে বলে ধরে নিন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৪. পরিবর্তন মেনে নেওয়ার জন্য প্রস্তুত থাকুন</strong><br /> প্রত্যেক মানুষই গতিশীল। তাদের মনোজগতে প্রতিনিয়ত নানা পরিবর্তন হয়। ভালোবাসা এক সময় পরিণীতি লাভ করে। এ বিষয়টি মেনে নিয়ে পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুত থাকুন। একে মেনে নিন।<br /> <strong><br /></strong> <strong><br /></strong> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://2.bp.blogspot.com/-BRhKvpfXvKg/WdHHEu-ROlI/AAAAAAAABzo/2VE-yiDbJbMrK_pIs_MFmFrNGZ27h8W9gCLcBGAs/s1600/love%25282%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Love" border="0" data-original-height="1539" data-original-width="1600" height="614" src="https://2.bp.blogspot.com/-BRhKvpfXvKg/WdHHEu-ROlI/AAAAAAAABzo/2VE-yiDbJbMrK_pIs_MFmFrNGZ27h8W9gCLcBGAs/s640/love%25282%2529.jpg" title="Love" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Love</td></tr> </tbody></table> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <strong><br /></strong> <strong><br /></strong> <strong>১৫. শুধু নিজেকে পরিবর্তিত করুন</strong><br /> আপনি অন্য একজন মানুষকে ভালোবেসেছেন। এক্ষেত্রে তার সবকিছু আপনার জানা আছে, এমনটাই ধরা যায়। তাই তাকে পরিবর্তিত করার চেষ্টা অমুলক। কাউকে পরিবর্তিত করার আগে নিজের পরিবর্তনই সবার আগে প্রয়োজন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৬. ভালো-মন্দ চিন্তা বাদ দিন</strong><br /> আপনার সম্পর্কের মাঝে কোনো ঝগড়ার স্থান রাখবেন না। এজন্য উভয়ের বোঝাবুঝি ও সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার তাগিদ থাকতে হবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৭. ভুল স্বীকার করুন</strong><br /> আপনি নিজে কোনো ভুল করলে সে ভুলের দায় স্বীকার করুন। আপনার সঙ্গীও বিষয়টি বুঝবে। এতে একে অন্যের সম্পর্ক আগের তুলনায় আরও কাছাকাছি হবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৮. সমস্যার মূলোৎপাটন করুন</strong><br /> সম্পর্কের ক্ষেত্রে সমস্যা কোনো অস্বাভাবিক বিষয় নয়। সমস্যা আসবেই। কোনো একটি সমস্যা হলে তার উৎপত্তি নিয়ে উভয়ে আলোচনা করুন। এতে সমস্যার সমাধান সহজ হবে।</div>

ভালোবাসার মানুষকে সারা জীবন কাছে রাখতে যা করা উচিত ( Love )

ভালোবাসার সম্পর্ক ধরে রাখার জন্য কী কী করা উচিত সে সম্বন্ধে আলোচনার কোনো সীমা নেই। কিন্তু মনে রাখা উচিত যে, উভয়ের আন্তরিকতাই এ ক্ষেত্রে স...

Read more »

নারী বা পুরুষের যৌনাকাঙ্খা কমে যাওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার ( Symptoms and prevention of sexual aversion in male or female )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>নারী বা পুরুষের যৌনাকাঙ্খা কমে যাওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকারঃ</b><br /> বিবাহের ২-৩ বছর পর থেকেই অনেক পুরুষ বা নারীর যৌনমিলনের আকাঙ্খা কমে যায়, যা বিবাহিত জীবনে মোটেও সুখকর নয়। তাই যৌনমিলনের আকাঙ্খা কমে কমে যাওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার নিম্নে তুলে ধরা হলো:<br /> <b><br /></b> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://1.bp.blogspot.com/-6OPO6pcR9XA/WdHHoG0uOhI/AAAAAAAABzw/zZIhws8WsaI2Cr63nAk3lFEL96QSFx8iACLcBGAs/s1600/symptoms-and-prevention-of-sexual-aversion-in-male-or-female.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Symptoms and prevention of sexual aversion in male or female" border="0" data-original-height="487" data-original-width="600" height="518" src="https://1.bp.blogspot.com/-6OPO6pcR9XA/WdHHoG0uOhI/AAAAAAAABzw/zZIhws8WsaI2Cr63nAk3lFEL96QSFx8iACLcBGAs/s640/symptoms-and-prevention-of-sexual-aversion-in-male-or-female.jpg" title="Symptoms and prevention of sexual aversion in male or female" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Symptoms and prevention of sexual aversion in male or female</td></tr> </tbody></table> <b><br /></b> <b>লক্ষণঃ</b><br /> ১. দুই মাসেরও বেশি সময় যাবৎ যৌনমিলনের প্রতি কোন আগ্রহ অনুভব না করা।<br /> <br /> ২. যৌনমিলন এড়িয়ে যাওয়া, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যৌনমিলনের আকাঙ্খা অত্যন্ত কম অনুভব করা কিংবা যৌনমিলনের প্রতি দুঃশ্চিন্তা বা উদ্বেগ থাকা।<br /> <br /> ৩. কখনও কখনও আগেই বীর্যপাত হওয়া, যৌনমিলনের সময় ব্যথা হওয়া, লিঙ্গভঙ্গ বা অক্ষমতা কিংবা তীব্র যৌনসুখ পেতে অক্ষমতা।<br /> <br /> <b>যা করা উচিতঃ</b><br /> ১. আপনার যৌনজীবন নিয়ে বিভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা করে দেখুন। ভিন্নস্থানে যৌনমিলনে লিপ্ত হন, ভিন্ন অবস্থানে বা পজিশনে যৌনমিলন করুন এবং একই সময়ে যৌনমিলনে লিপ্ত না হয়ে বরং বিভিন্ন সময়ে যৌনমিলনে লিপ্ত হোন।<br /> <br /> ২. যদি আপনার মধ্যে উদ্বেগ থাকে যে আপনি ঠিকমতো যৌনমিলনে সক্রিয় হয়ে উঠতে পারবেন কিনা সেক্ষেত্রে সেটা আপনার যৌনসঙ্গীর সাথে আলাপ করুন, তবে যৌনমিলনের সময় এ কাজটি না করে আগে করুন।<br /> <br /> ৩. আপনাকে কোন বিষয়গুলো যৌনকার্যে সক্রিয় করে তোলে সে বিষয়ে আপনার সঙ্গীর সাথে আলাপ করুন।<br /> <br /> ৪. যৌন উদ্দীপক বইপত্র পড়ুন, যৌন উদ্দীপক ছবিও দেখতে পারেন কিংবা যৌন বিষয়ক কল্পনাতেও নিজেকে নিয়োজিত করে দেখতে পারেন। অবশ্য যদি এগুলো আপনাকে আকর্ষিত করে তবে।<br /> <br /> <b>যখন ডাক্তার দেখাবেনঃ</b><br /> ১. যদি যৌন মিলনের আগ্রহ কমে যাওয়ায় আপনার জীবনসঙ্গীর সাথে দাম্পত্য জীবনে ঝামেলা বা অসন্তোষের সৃষ্টি হয়।<br /> <br /> ২. যদি আপনার মধ্যে ধজঃভঙ্গ/লিঙ্গভঙ্গ বা এ সংক্রান্ত অক্ষতার জন্ম নেয় কিংবা যদি যৌনমিলনের সময় যৌনাঙ্গে ব্যথা হয়।<br /> <br /> ৩. নিজে নিজে যৌন উদ্দীপ্ত হতে অক্ষম হলে, হয়তো আপনার কোন রোগ হয়েছে।<br /> <br /> ৪. যদি আপনার মনে হয় কোন ওষুধ সেবনের কারণে আপনার এই অবস্থা হয়েছে।<br /> <br /> ৫. যদি এই কারণে আপনি বিষন্ন এবং বিষাদময় হয়ে ওঠেন।<br /> <br /> <b>প্রতিরোধঃ</b><br /> ১. স্ট্রেস বা চাপ কমাবার লক্ষ্যে যা কিছু করা প্রয়োজন করুন।<br /> <br /> ২. নিয়মিত ব্যায়াম চর্চা করুন, ভালো খাবার খান এবং প্রচুর পরিমাণে ঘুমান।<br /> <br /> ৩. আপনার জীবনসঙ্গীকে যথেষ্ট সময় দিন অর্থাৎ তার সাথে যথেষ্ট সময় অতিবাহিত করুন।<br /> <br /> ৪. আপনাদের সম্পর্কের মাঝে কোন সমস্যা তৈরি হবার আগেই সমাধানের পদক্ষেপ গ্রহণ করুন।<br /> <br /></div> </div>

নারী বা পুরুষের যৌনাকাঙ্খা কমে যাওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকার ( Symptoms and prevention of sexual aversion in male or female )

নারী বা পুরুষের যৌনাকাঙ্খা কমে যাওয়ার লক্ষণ ও প্রতিকারঃ বিবাহের ২-৩ বছর পর থেকেই অনেক পুরুষ বা নারীর যৌনমিলনের আকাঙ্খা কমে যায়, যা বিবা...

Read more »

খতনা বা মুসলমানি কি, কেন প্রয়োজন এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা ( Cause, benefits of circumcision )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <b style="text-align: left;">খতনা বা মুসলমানি কি, কেন প্রয়োজন এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ</b></div> প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই ছেলে শিশু একটু বড় হলেই তার খতনা বা মুসলমানি করানোর তোরজোড় শুরু হয়ে যায়। খতনা কী তা কমবেশি সবারই ধারণা আছে। তবে এটা নিয়ে যেহেতু খুব বেশি প্রচার নেই, তাই অনেকেই ভুল ধারণা পোষণ করে থাকেন। পুরুষাঙ্গের সামনের বা মাথার দিকে যে অতিরিক্ত চামড়া পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল অংশকে ঢেকে রাখে, এই অতিরিক্ত চামড়া কেটে ফেলে দেওয়াই খতনা বা মুসলমানি। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে খতনা সমাজব্যবস্থা ও ধর্মের সঙ্গে অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত হলেও এ নিয়ে তেমন প্রচার নেই। তাই প্রচুর পরিমাণে শিশুর খতনা হাজামের মাধ্যমে করানো হয়। অনেকেই জানেন না যে হাসপাতালে শিশুর খতনা করানোর ব্যবস্থা আছে।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://3.bp.blogspot.com/-URxH4B9uIiU/WdHITV32vpI/AAAAAAAABz4/1AsQ6twnD2wOyuOWYeezcKtnZsvsbWNXgCLcBGAs/s1600/cause-benefits-of-circumcision.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Cause, benefits of circumcision" border="0" data-original-height="532" data-original-width="400" height="640" src="https://3.bp.blogspot.com/-URxH4B9uIiU/WdHITV32vpI/AAAAAAAABz4/1AsQ6twnD2wOyuOWYeezcKtnZsvsbWNXgCLcBGAs/s640/cause-benefits-of-circumcision.jpg" title="Cause, benefits of circumcision" width="480" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Cause, benefits of  circumcision</td></tr> </tbody></table> <br />কেন করা হয় খতনা:<br /> ধর্মীয় কারণে মুসলমান ও খ্রিস্টানরা খতনা করিয়ে থাকে। কিছু কিছু রোগ হলে যেমন ফাইমোসিস, প্যারাফাইমোসিস হলে খতনা বা মুসলমানি করাতে হয়। ফাইমোসিস হলো পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া এমনভাবে মূত্রনালীকে ঢেকে রাখে, যার কারণে প্রস্রাব ঠিকমতো বের করতে পারে না। প্রস্রাব বের হতে না পেরে পুরুষাঙ্গের মাথা ফুলে ওঠে এবং শিশু ব্যথায় কান্নাকাটি করতে থাকে। এভাবে বেশিদিন চলতে থাকলে প্রস্রাবে ইনফেকশন, এমনকি কিডনি ফেইলিওরও হতে পারে। আবার অনেক সময় পুরুষাঙ্গের মাথার দিকের চামড়া উল্টে গিয়ে টাইট হয়ে যায়। যার ফলে চামড়াকে আর সামনে ও পেছনের দিকে নাড়াচাড়া করা যায় না। এক্ষেত্রে মাথার দিকে ফুলে যায় এবং রক্ত চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়। উভয় ক্ষেত্রেই জরুরি ভিত্তিতে খতনা করানো প্রয়োজন। অনেক সময় ছোট শিশুদের পুরুষাঙ্গ প্যান্টের চেইনের সঙ্গে আটকে যেতে পারে। এরকম পরিস্থিতিতেও অনেক সময় খতনা করানো হয়।<br /> খতনার উপকারিতা<br /> <br /> জেনে হয়তো অবাক লাগবে, খতনার কিন্তু উপকারিতাও আছে! সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকারিতাটি হলো, খতনা করে পুরুষাঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, শুধুমাত্র খতনার কারণেই এ ক্যান্সার মুসলমান ও খ্রিস্টানদের মধ্য নেই বললেই চলে। পুরুষাঙ্গের মাথার বাড়তি চামড়ার নিচে এক ধরনের সাদা পদার্থ জমে এবং এটিই পুরুষাঙ্গের ক্যান্সারের জন্য দায়ী।<br /> কখন খতনা করাবেন না<br /> <br /> হাইপোস্পেডিয়াসিস রোগে খতনা করানো যায় না। এটি পুরুষাঙ্গের জন্মগত ত্রুটি। এতে প্রস্রাবের নালী পুরুষাঙ্গের মাথায় না থেকে নিচের দিকে থাকে। এক্ষেত্রে চিকিত্‍সা করাতে হয় এবং খতনা করানোর আগে এ জন্মগত ত্রুটি ঠিক করাতে হয়।<br /> <br /> খতনা করানোর আগে রক্ত পরীক্ষা করানো উচিত। কারণ এমনটাও দেখা গেছে যে, শুধু খতনা করানোর কারণেই অনেক রোগী রক্তপাতের ফলে মারা গেছে। অনেক শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা থাকতে পারে। তাই খতনার আগে শিশুর জন্মগত রক্তক্ষরণজনিত সমস্যা আছে কি না, তা পরীক্ষা করাটা জরুরি।<br /> সতর্কতা<br /> <br /> অভিজ্ঞ চিকিত্‍সকের মাধ্যমে খতনা করালে তেমন কোনো অসুবিধা হয় না বললেই চলে। তবে হাজামদের দিয়ে খতনা করালে রক্তক্ষরণ বন্ধ না হওয়া, অতিরিক্ত বা কম চামড়া কেটে ফেলা, পুরুষাঙ্গের সংবেদনশীল মাথা কেটে ফেলার মতো ঘটনা ঘটতে পারে। এ সমস্যাগুলো অভিজ্ঞ চিকিত্‍সকের ক্ষেত্রে হওয়ার সম্ভাবনা নেই। শিশুর ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে হাজামের পরিবর্তে চিকিত্‍সক দ্বারা খতনা করার। বাংলাদেশের সব হাসপাতালেই শিশুর খতনা করানো হয় এবং খরচ খুবই অল্প।<br /> <br /></div>

খতনা বা মুসলমানি কি, কেন প্রয়োজন এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতা ( Cause, benefits of circumcision )

খতনা বা মুসলমানি কি, কেন প্রয়োজন এবং এর স্বাস্থ্য উপকারিতাঃ প্রতিটি মুসলিম পরিবারেই ছেলে শিশু একটু বড় হলেই তার খতনা বা মুসলমানি করানোর ...

Read more »

পেটের মেদ বাড়ে যেসব বাজে অভ্যাসগুলোর কারণে ( Bad habits causes weight gain )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <b style="text-align: left;">পেটের মেদ বাড়ে যেসব বাজে অভ্যাসগুলোর কারণেঃ</b></div> পেটের মেদ বাড়ে যেসব বাজে অভ্যাসগুলোর কারণে !বাংলাদেশ প্রেস || ভুঁড়ি থাকা সুখী মানুষের লক্ষণ- এই প্রবাদটির বর্তমানে তেমন কোনো মূল্যই নেই। পেটের মেদ বাড়া নিয়ে আমরা সবাই বেশ চিন্তায় থাকি। একটু পেটের মেদ বাড়লে তা কমানো এবং ঢাকার জন্য আমরা সবাই উঠে পড়ে লাগি। পেটের মেদ নানা রোগের জন্ম দেয়। এছাড়াও একটু স্টাইলিশ মানুষের সাথে পেটের মেদটা ঠিক মানায় না।<br /> <br /> সে যাই হোক, কিন্তু আমরা কি জানি আমাদেরই ভুলে প্রতিনিয়ত পেটে জমছে মেদ? হয়তো আপনি অনেক চেষ্টা করছেন পেটের মেদ কমানোর জন্য, কিন্তু কমছে না। তার কারণ আপনারই কিছু বাজে অভ্যাস। বিশ্বাস হচ্ছে না? চলুন তবে দেখে নিন আপনার কোন বাজে অভ্যাসগুলোর কারণে প্রতিদিন বাড়ছে পেটের মেদ।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://1.bp.blogspot.com/-E8iKgr0zcdg/WdHJNmVAfNI/AAAAAAAAB0A/cUwhYi5YiQ8pPF5-FZATi8xIqHZEvTEIwCLcBGAs/s1600/bad-habits-causes-weight-gain.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Bad habits causes weight gain" border="0" data-original-height="419" data-original-width="712" height="376" src="https://1.bp.blogspot.com/-E8iKgr0zcdg/WdHJNmVAfNI/AAAAAAAAB0A/cUwhYi5YiQ8pPF5-FZATi8xIqHZEvTEIwCLcBGAs/s640/bad-habits-causes-weight-gain.jpg" title="Bad habits causes weight gain" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Bad habits causes weight gain</td></tr> </tbody></table> <br /> <b>সফট ড্রিংকস পান করাঃ</b><br /> গরম থেকে রেহাই পেতে বিভিন্ন সফট ড্রিংকস আমাদের অনেক সাহায্য করে। গরমের কারণে অনেকেই ইদানিং সফট ড্রিংকস পান করা বাড়িয়ে দিয়েছেন। কিন্তু এই সফট ড্রিংকস পান করার এই বাজে অভ্যাসটি আপনার পেটে জমাচ্ছে মেদ খুব দ্রুত। এই সব সফট ড্রিংকসে রয়েছে কার্বন ডাই অক্সাইড এবং প্রচুর চিনি যা পেটের মেদ জমতে সহায়তাকারী। তাই সফট ড্রিংকস পানের অভ্যাস বদলে ফলের রস, ফল এবং লেবুর সরবত খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করুন।<br /> <br /> <b>একবারে অনেক কিছু খাওয়াঃ</b><br /> অনেকেই আছেন কাজের ব্যস্ততায় খাওয়ার সময় পান না। দেখা যায় সকালে না খেয়েই বের হয়ে যান। এবং একবারে দুপুরে খাবার খান। কিংবা বিকেলে কিছু না খেয়ে ক্ষুধা পেটে রাতে একবারে খান। এই কাজটি পেটে মেদ জমতে সাহায্য করে দ্রুত। আপি যখন কোনো বেলা খাবার বাদ দেন তখন আপনার পেটে ক্ষুধা থেকে যায় যা পরবর্তী সময়ে অনেক বেশি খেতে বাধ্য করে আপনাকে। আপনি একবারে বেশি খেলে খাবার হজম হতে অনেক সময় নেয় এবং ততক্ষণে পেটে মেদ জমা শুরু করে।<br /> <br /> <b>রাতে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়াঃ</b><br /> অনেকেই রাতে বেশ দেরি করে খাবার খেয়ে থাকেন। এবং খাওয়ার পরপরই বিছানায় শুয়ে ঘুমিয়ে পড়েন। আপানার এই বাজে অভ্যাসটিও পেটে মেদ জমার জন্য দায়ী। ভরা পেটে শুয়ে ঘুমিয়ে গেলে আপনার হজমের সমস্যা হয়। এতে করে পেটে মেদ জমে। তাই রাতে দেরি করে খাবেন না। আর যদি নিতান্তই দেরি করে খেতে হয় তবে খাওয়ার পরে অন্তত ২/৩ ঘণ্টা পরে ঘুমাতে যান।<br /> <br /> <b>রাগ, বিষণ্ণতা এবং দুঃখ পেলে খাওয়াঃ</b><br /> অনেকেই আছেন রেগে গেলে কিংবা বিষণ্ণতায় পড়লে অথবা কোন ব্যাপারে দুঃখ পেলে খাবার খান। কিছুটা খাবার খাওয়া অবশ্যই খারাপ কিছু নয়, যদি তা আপনার মুড ঠিক করতে সাহায্য করে। কিন্তু সমস্যা হলো এই ধরণের অনুভূতির সময় আমরা কতোটা খাচ্ছি তার হিসাব আমরা রাখতে পারি না এবং রাখার মতো মানসিকতায় থাকি না। তখন অনেক বেশি খাওয়া হয়ে যায় এবং সবই আজে বাজে খাবার যা বাড়ায় পেটের মেদ। তাই রাগ, বিষণ্ণতা এবং দুঃখ পেলে খাওয়ার অভ্যাসটি ত্যাগ করাই ভালো।</div>

পেটের মেদ বাড়ে যেসব বাজে অভ্যাসগুলোর কারণে ( Bad habits causes weight gain )

পেটের মেদ বাড়ে যেসব বাজে অভ্যাসগুলোর কারণেঃ পেটের মেদ বাড়ে যেসব বাজে অভ্যাসগুলোর কারণে !বাংলাদেশ প্রেস || ভুঁড়ি থাকা সুখী মানুষের লক্ষণ...

Read more »

ঘামাচি থেকে চিরকালীন মুক্তির ৭ টি প্রাকৃতিক উপায় ( 7 Natural way to remove prickly heat )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>ঘামাচি থেকে চিরকালীন মুক্তির ৭ টি প্রাকৃতিক উপায়ঃ</b><br /> ঘামাচির সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। বিরক্তিকর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই নামি-দামী পাউডার বা ক্রিমও ব্যবহার করেন। বাধ্য হয়ে অনেকেই ডাক্তারের শরণাপন্নও হন। কিন্তু চাইলে ঘরে বসেই কিছু ঘরোয়া উপাদান ব্যবহার করে এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।<br /> <br /> প্রথমেই জেনে নিন, ঘামাচি কেন হয়। দেহের ঘর্মগ্রন্থিগুলোর মুখ যখন ময়লা ও ব্যাকটেরিয়ার জন্য আটকে যায়, তখন ঘাম বের হতে না পেরে সেখানে আটকে গিয়ে ঘামাচি হয়। এটি শুধু দেখতেই বিচ্ছিরিই নয়, বরং এর সাথে যুক্ত হয় চুলকানি বা নানা রকম সংক্রমণ।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://2.bp.blogspot.com/-xopALiCtH0M/WdHJwAlU0bI/AAAAAAAAB0I/J6ICwonTRSk2-441kk92QlBQ_ku5VJh9QCLcBGAs/s1600/7-atural-way-to-remove-prickly-heat.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="7 Natural way to remove prickly heat " border="0" data-original-height="466" data-original-width="700" height="426" src="https://2.bp.blogspot.com/-xopALiCtH0M/WdHJwAlU0bI/AAAAAAAAB0I/J6ICwonTRSk2-441kk92QlBQ_ku5VJh9QCLcBGAs/s640/7-atural-way-to-remove-prickly-heat.jpg" title="7 Natural way to remove prickly heat " width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">7 Natural way to remove prickly heat </td></tr> </tbody></table> <br /> জেনে নেয়া যাক, ঘামাচি থেকে মুক্তি পাওয়ার ৭টি উপায়।<br /> <br /> <b>নিম পাতাঃ</b><br /> <br /> নিমপাতা ভালোভাবে বেটে নিন। খানিকটা পানি মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করুন এবং আক্রান্ত জায়গায় লাগান। সম্পূর্ণ না শুকানো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। নিমপাতার এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান ঘামাচির জীবানু মেরে ফেলে দ্রুত আপনাকে ঘামাচি থেকে মুক্তি দেবে। কিছুক্ষণ পর তুলে ফেলুন। ভালো ফলাফল পাবার জন্যে দিনে ৪-৫ বার এটি করতে পারেন।<br /> <br /> <b>লেবুর রসঃ</b><br /> <br /> প্রতিদিন কমপক্ষে ৩-৪ গ্লাস লেবুর শরবত পান করুন একটু বেশি করে লেবু মিশিয়ে। এটি ঘামাচি নিরাময়ে কাজ করবে স্রেফ জাদুর মতই!<br /> <br /> <b>বরফঃ</b><br /> <br /> ঘামাচি আক্রান্ত জায়গাটিতে খুব ভালোভাবে বরফ ঘষে নিন। দিনে দু থেকে তিন বার করুন। দেখবেন, খুব জলদিই সেরে যাবে ঘামাচি।<br /> <br /> <b>ঠান্ডা পানিঃ</b><br /> <br /> ঠান্ডা পানিতে একটি পরিস্কার সুতি কাপড় ভেজান। তারপর সেটি তুলে আক্রান্ত জায়গায় লাগান যতক্ষণ না জায়গাটি পানি শুষে নিচ্ছে। এভাবে দিনে ২-৩ বার করুন। এতে ঘামচি দ্রুত সেরে উঠবে।<br /> <br /> <b>বেকিং সোডাঃ</b><br /> <br /> ১ কাপ ঠান্ডা পানিতে ১ টেবিল চামচ বেকিং সোডা নিন। একটি পরিস্কার কাপড় এতে ভিজিয়ে নিংড়ে নিন ও ঘামাচি আক্রান্ত জায়গায় লাগান।<br /> <br /> <b>এলোভেরাঃ</b><br /> <br /> এলোভেরার রস বের করে ঘামাচি আক্রান্ত জায়গায় লাগিয়ে রাখুন না শুকোনো পর্যন্ত। এরপর ঠান্ডা পানিতে গোসল করে নিন।<br /> <br /> <b>মুলতানি মাটিঃ</b><br /> <br /> ৪-৫ টেবিল চামচ মুলতানি মাটি, ২-৩ টেবিল চামচ গোলাপজল ও পরিমান মতো পানি মিশিয়ে একটি ঘন পেস্ট তৈরি করুন। ঘামাচি আক্রান্ত জায়গায় পেস্টটি লাগান ও ২-৩ ঘণ্টা রাখুন। তারপর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন।<br /> <br /> উপরের পদ্ধতিগুলোর যেকোনো একটি প্রয়োগ করে ঘামাচি থেকে মুক্তি নিন চিরকালের জন্য।</div>

ঘামাচি থেকে চিরকালীন মুক্তির ৭ টি প্রাকৃতিক উপায় ( 7 Natural way to remove prickly heat )

ঘামাচি থেকে চিরকালীন মুক্তির ৭ টি প্রাকৃতিক উপায়ঃ ঘামাচির সমস্যায় ভোগেন না এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া ভার। বিরক্তিকর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পে...

Read more »

দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা থেকে বাঁচার ৭টি প্রাকৃতিক উপায় ( 7 Natural way to remove Headache )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা থেকে বাঁচার ৭টি উপায়! </b><br /> মাথা ব্যথা সবার জন্যই কষ্টকর একটি রোগ। কেউ এ ব্যাথা সহ্য করতে পারেন না বা চায় না। মাথা এবং গলার বিভিন্ন পেশীতে অতিরিক্ত স্ট্রেসের ফলে অথবা আবেগিক জনিত নানা কারণে দুশ্চিন্তা জনিত মাথাব্যথা হয়ে থাকে। দুশ্চিন্তাজনিত মাথাব্যথা থেকে বাঁচার ৭টি উপায় সম্পর্কে জেনে নিন।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://2.bp.blogspot.com/-NCAHOw_Gp20/WdHKNsQNDYI/AAAAAAAAB0M/HvnBmBSOl3UMKV5OJw952gTn-aWAAgA2ACLcBGAs/s1600/7-natural-way-to-remove-headache.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="7 Natural way to remove Headache" border="0" data-original-height="333" data-original-width="500" height="426" src="https://2.bp.blogspot.com/-NCAHOw_Gp20/WdHKNsQNDYI/AAAAAAAAB0M/HvnBmBSOl3UMKV5OJw952gTn-aWAAgA2ACLcBGAs/s640/7-natural-way-to-remove-headache.jpg" title="7 Natural way to remove Headache" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">7 Natural way to remove Headache</td></tr> </tbody></table> <br /> দুশ্চিন্তাজনিত মাথাব্যথা প্রচুর কষ্টদায়ক হলেও এটি বড় ধরনের কোন রোগ নয়। অ্যাসপিরিন বা প্যারাসিটমল জাতীয় ওষুধ খেলেই মাথা ব্যথা ভালো হয়ে যায় কিন্তু এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া আছে। প্রাকৃতিকভাবে এই রোগ থেকে বাঁচার উপায়গুলো জেনে নিইঃ<br /> <br /> ১) পিপারমেন্ট তেল ব্যবহার করুন। একটি গবেষণায় দেখা গেছে – মাথা ব্যথায় আক্রান্ত কারো কপালের উপরের অংশে শতকরা ১০ ভাগ পিপারমেন্ট তেল লাগালে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বিহীনভাবে মাথা ব্যথা কমে যায় অতি দ্রুতই।<br /> <br /> ২) কফি, চা কিংবা এনার্জি ড্রিক্স গ্রহণ করতে পারেন। এইসব পানীয় প্রচুর ক্যাফেইন সমৃদ্ধ। ক্যাফেইন মূলত ব্যথানাশক উপাদান। মাথাব্যথায় এইসব গ্রহণ করলে ধীরে ধীরে মাথা ব্যথার প্রকোপ কমে যায়।<br /> <br /> ৩) খাদ্য গ্রহণে সচেতন হোন। যেসব খাদ্য মাথা ব্যথা বাড়িয়ে দিতে পারে সেগুলো এড়িয়ে চলুন। খাবারের তালিকায় ক্যাফেইন, মাখন, রেডওয়াইন, চকলেট যুক্ত করুন।<br /> <br /> ৪) ম্যাগনেসিয়াম জাতীয় খাবার গ্রহণ করুন। গবেষণায় জানা গেছে, প্রতিদিন তিনবার ২৫ মিলিগ্রাম পরিমাণ ম্যাগনেসিয়াম গ্রহণ করলে মাথা ব্যথা কমে যায়। ব্লাড শিরাকে রিলাক্স প্রদান করে ম্যাগনেসিয়াম, ফলে মাথা ব্যথায় এটি একটি কার্যকর ওষুধ। কাঠবাদাম, কলাতে ম্যাগনেসিয়াম থাকে প্রচুর পরিমাণে।<br /> <br /> ৫) মশলা যুক্ত ঝাল তরকারী গ্রহণ করুন। এই ধরনের খাদ্য মাথা ব্যথার কমার প্রাকৃতিক উপাদান থাকে। অ্যাসপিরিন গ্রহণ করার চেয়ে ঝাল তরকারী গ্রহণ করলে বেশি ফল পাওয়া যায়। চিকেন কোর্মাতে এইধরনের উপাদান বেশি পরিমাণ থাকে।<br /> <br /> ৬) উইলো গাছের বাকল মাথা ব্যথার কমানোর জন্য খুবই উপকারী। হাজার বছর ধরে এই গাছের বাকল মাথা ব্যথার চিকিৎসায় ব্যবহৃত হতো। এই সবে সালাসিন নামক এক প্রকার উপাদান রয়েছে যা অ্যাসপিরিন তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। চা এর সাথে কিংবা গুড়া করে ট্যাবলেট বানিয়ে খেলে অতি দ্রুতই মাথা ব্যথা কমে যায়।<br /> <br /> ৭) প্রচুর পানি পান করুন। একটি গবেষণায় জানা গেছে, পানিশূণ্যতার কারণে মাথা ব্যথা হতে পারে। কারো প্রস্রাবের রঙ হলুদ হলে সে পানিশূণ্যতায় আক্রান্ত সেটা নিশ্চিত। সেক্ষেত্রে তাঁর উচিত প্রচুর পানি খাওয়া এবং মাথা ব্যথা থেকে দূরে থাকা।<br /> <br /> ছোট হলেও কোন রোগ কখনো অবহেলা না করা ভালো। মাথা ব্যথা হলে অবহেলা না করে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার পাশাপাশি উপরোক্ত করণীয়গুলো সম্পন্ন করা উচিত।<br /> <br /> <b>তথ্যসূত্রঃ</b> নিউজম্যাক্সহেলথ এবং ঢাকা টাইমস</div>

দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা থেকে বাঁচার ৭টি প্রাকৃতিক উপায় ( 7 Natural way to remove Headache )

দুশ্চিন্তাজনিত মাথা ব্যথা থেকে বাঁচার ৭টি উপায়! মাথা ব্যথা সবার জন্যই কষ্টকর একটি রোগ। কেউ এ ব্যাথা সহ্য করতে পারেন না বা চায় না। মাথা ...

Read more »

চোখের নিচে কালি (Dark Circles Under Eyes)

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>চোখের নিচে কালিঃ </b><br /> অনেকেরই চোখের নিচের অংশ কালচে হয়ে যায়। আবার একটু ফুলেও থাকে। এতে কেবল সৌন্দর্যহানিই ঘটে না, ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্তও দেখায়।<br /> চোখের নিচের ত্বক অনেক বেশি স্পর্শকাতর। এর নিচে অনেক ছোট ছোট রক্তনালি থাকে, নানা কারণে যা আস্তে আস্তে বড় হতে থাকে এবং চোখের নিচের ত্বক কালো করে। এ ছাড়া ফ্লুইড জমা হওয়ার কারণে চোখের নিচটা ফুলে যেতে থাকে এবং চোখের নিচে কালি পড়ে।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://3.bp.blogspot.com/-jpq2ywzE2u0/WdHKu1EI2_I/AAAAAAAAB0U/Z1e3YOUPMooyjfo_3meF_tGc5QiQcm5QACLcBGAs/s1600/dark-circles-under-eyes.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Dark Circles Under Eyes" border="0" data-original-height="400" data-original-width="640" height="400" src="https://3.bp.blogspot.com/-jpq2ywzE2u0/WdHKu1EI2_I/AAAAAAAAB0U/Z1e3YOUPMooyjfo_3meF_tGc5QiQcm5QACLcBGAs/s640/dark-circles-under-eyes.jpg" title="Dark Circles Under Eyes" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Dark Circles Under Eyes</td></tr> </tbody></table> <br /> <b>কারণঃ</b><br /> <b>বয়সের ছাপঃ </b>চোখের নিচের ত্বক সবচেয়ে সংবেদনশীল ও বেশি পাতলা। বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আরো পাতলা হয়ে যায়। এমনকি উজ্জ্বলতা হারায়।<br /> <br /> <b>পারিবারিকঃ</b> বংশগত কারণেও অনেকের এ সমস্যা হয়।<br /> <br /> <b>ঘুমের ঘাটতিঃ</b> পর্যাপ্ত ঘুমের অভাব, অতিরিক্ত ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল এবং সূর্যরশ্মির প্রভাব।<br /> <br /> <b>রোগব্যাধিঃ</b> দীর্ঘদিন অসুখে ভুগলেও চোখের নিচে কালি পড়ে। মানসিক চাপ, অ্যালার্জি, ঠাণ্ডা বা সর্দি লাগা এ সমস্যার জন্য দায়ী।<br /> <br /> <b>প্রসাধনঃ</b> চোখ কচলানো, চোখে বেশি প্রসাধনী ব্যবহার ও প্রসাধনী না উঠিয়ে ঘুমাতে যাওয়া। এমনকি কমদামি প্রসাধনী ব্যবহার।<br /> <br /> <b>কম্পিউটার বা টিভিঃ</b> দীর্ঘ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে থাকা কিংবা খুব বেশি সময় ধরে টিভি দেখা।<br /> <br /> <b>রক্তশূন্যতাঃ</b> রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়া হলেও চোখের নিচে কালো দাগ হতে পারে।<br /> <br /> <b>গর্ভকালীনঃ</b> গর্ভাবস্থা বা ঋতুচক্রের সময় চোখের নিচে কালো দাগ পড়তে পারে।<br /> <br /> <b>লিভারের সমস্যাঃ</b> অনেক সময় যকৃতের সমস্যা কিংবা দীর্ঘদিন হজমের গোলমাল দেখা দিলে।<br /> <br /> <b>মানসিক চাপঃ</b> খুব বেশি চাপে থাকা বা কোনো ব্যাপার নিয়ে অতিরিক্ত দুশ্চিন্তায় থাকলে।<br /> <br /> <b>পানিশূন্যতাঃ</b> শরীর থেকে অনেক বেশি মাত্রায় পানি বেরিয়ে গেলে ত্বক শুষ্ক এবং শরীর দুর্বল হয়ে যায়। ফলে চোখের নিচে কালি পড়ে।<br /> <br /> <b>পরামর্শঃ</b><br /> * রাত জাগার অভ্যাস ত্যাগ করুন।<br /> <br /> * সন্ধ্যার পর চা বা কফি না খাওয়া।<br /> <br /> * রাতে প্রচুর লবণযুক্ত খাবার না খাওয়া।<br /> <br /> * ঘুমানোর সময় একটু উঁচু বালিশ ব্যবহার। এটি অনেক সময় চোখের ফোলাভাব কমাতে সাহায্য করে।<br /> <br /> * রাতে চোখের প্রসাধনী ভালো করে পরিষ্কার করে ঘুমাতে যাওয়া।<br /> <br /> * রোদে বেরোনোর সময় কালো চশমা, ছাতা ও সানস্ক্রিন ব্যবহার করা।<br /> <br /> * ঠাণ্ডা-সর্দি হলে রাতে শোবার সময় নাকের ড্রপ বা স্প্রে ব্যবহার করুন।<br /> <br /> * যেকোনো ধরনের মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।<br /> <br /> * প্রচুর পানি ও দুধ পান করা। তবে রাতে ঘুমানোর আগে বেশি পানি খাবেন না। কারণ বারবার বাথরুমে যাওয়ার কারণে ঘুমের ব্যাঘাত ঘটতে পারে।<br /> <br /> * কুচি করা শসা দিয়ে গোল বল বানিয়ে চোখের ওপর রাখুন। এ অবস্থায় অন্ধকার ঘরে ১০ থেকে ১৫ মিনিট থাকুন। শসার পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন আলুর কুচিও।<br /> <br /> * কদম ফুলের পাপড়ি বেটে ৫ থেকে ১০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। এতে চোখের নিচের কালো দাগ অনেকটাই দূর হবে। এছাড়া পুদিনা পাতা বা নিমপাতাও ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <br /> * কালি দূর করার জন্য চোখের নিচে লাগানোর ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <br /> * প্রতিদিন ঘুমানোর আগে অবশ্যই মুখ পরিষ্কার করবেন।<br /> <br /> * কোনো বিউটি পার্লারে গিয়ে প্রতি ১০ দিন পর পর হোয়াইটেনিং ফেসিয়ালও করাতে পারেন।<br /> <br /> * চোখ কচলানো একেবারে বাদ দিন। চোখে ঠাণ্ডা সেঁক দিতে পারেন।<br /> <br /> * প্রচুর মৌসুমি শাকসবজি আর ফলমূল খান।<br /> <br /> * ধূমপান থেকে বিরত থাকুন।<br /> <br /> <b>কখন ডাক্তারের কাছে যাবেনঃ</b><br /> হরমোনজনিত সমস্যা বা অন্য কোনো শারীরিক সমস্যার কারণে চোখের নিচে কালো দাগ হলে এবং ফোলা যদি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে। চোখের দৃষ্টিতে ব্যাঘাত ঘটলে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যাবেন।<br /> <br /> <b>ঘরোয়া সমাধানঃ</b><br /> <b>শসার রসঃ</b><br /> প্রতিদিন শসার রস লাগান। চোখের চারপাশে চামড়ায় ১৫ মিনিট লাগিয়ে পরে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে।<br /> <br /> <b>টমেটোর রসঃ</b><br /> টমেটো থেকে রস বের করে নিন। এবার তুলার বলের সাহায্যে এই রস চোখের চারপাশে লাগান। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কালো দাগের পাশাপাশি চোখের ফোলা ভাবও দূর হবে।<br /> <br /> <b>কাঠবাদাম তেল ও দুধঃ</b><br /> ১ চা চামচ কাঠবাদাম তেল ও ১ চা চামচ দুধ মিশিয়ে নিন ভালো করে। রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পুরো মুখে লাগিয়ে নিন। চোখের নিচে কালো হওয়া জায়গায় ভালো করে লাগাবেন। দাগ দূর হবে এবং ত্বক উজ্জ্বল হবে।<br /> <br /> <b>পুদিনা পাতাঃ</b><br /> পুদিনা পাতা হাতে পিষে নিয়ে এর রস চোখের নিচে লাগান। ২০ মিনিট পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। কালো দাগ দ্রুত দূর হবে।<br /> <br /> <b>যা করবেন নাঃ</b><br /> চোখ কচলানোর অভ্যাস থাকলে বাদ দিন, এটা আপনার ত্বকের নিচের রক্তকণাগুলোকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।<br /> <br /> তথ্যসূত্র- ডাক্তার কাশফিয়া নাজনীন এবং কালের কণ্ঠ।</div>

চোখের নিচে কালি (Dark Circles Under Eyes)

চোখের নিচে কালিঃ  অনেকেরই চোখের নিচের অংশ কালচে হয়ে যায়। আবার একটু ফুলেও থাকে। এতে কেবল সৌন্দর্যহানিই ঘটে না, ক্লান্ত ও অবসাদগ্রস্তও দে...

Read more »

নবজাতক জন্ডিস বা নিউনেটাল জন্ডিস বা ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ( Neonatal jaundice and homeopathy treatment )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <b>জন্ডিসঃ</b><br /> শরীরের চামড়া (Skin) এবং ভেতরের আবরণ বা চোখের সাদা অংশ (Sclera) হলদু বর্ণ ধারণ করাকে জন্ডিস (Jaundice) বলা হয়।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://1.bp.blogspot.com/-z8N8eyjPtXU/WdHLLHaQXGI/AAAAAAAAB0Y/jUxotkg4BS8OaP4E6ztrVmK94APlYRUGQCLcBGAs/s1600/neonatal-jaundice-and-homeopathy-treatment.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Neonatal jaundice and homeopathy treatment" border="0" data-original-height="363" data-original-width="597" height="388" src="https://1.bp.blogspot.com/-z8N8eyjPtXU/WdHLLHaQXGI/AAAAAAAAB0Y/jUxotkg4BS8OaP4E6ztrVmK94APlYRUGQCLcBGAs/s640/neonatal-jaundice-and-homeopathy-treatment.jpg" title="Neonatal jaundice and homeopathy treatment" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Neonatal jaundice and homeopathy treatment</td></tr> </tbody></table> <br /> <b>নবজাতক জন্ডিসঃ</b><br /> জন্মের প্রথম ৪ সপ্তাহ বা ২৮ দিন বয়স পর্যন্ত সময়কালকে নিউনেটাল পিরিয়ড ( Neonatal Period ) বলা হয় এবং এই বয়সের সব শিশু নবজাতক হিসেবে পরিচিত। যেহেতু এই বয়সে বেশির ভাগ শিশুদের জন্ডিস দেখা দেয়, তাই একে নবজাতক বা নিউনেটাল বা ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস বলে।<br /> জরায়ুর মধ্যে, বিলিরুবিন অমরা অতিক্রম এবং মা দ্বারা নিষ্কাশিত হয়। জন্মের পর, শিশু তার নিজস্ব রেচন প্রক্রিয়া সক্রিয় করা আবশ্যক হয়ে পড়ে এবং যকৃৎ পুরোপুরি কর্মক্ষম হয়ে উঠতে একটু দেরি হলে জন্মের ২-৩ দিনের মধ্যে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়, ৭০% থেকে ৮০% নবজাতকের জন্মের পর জন্ডিস হতে পারে। ৫০% ক্ষেত্রে একে চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস বলে। এই জন্ডিস সাধারণত জীবনের প্রথম সপ্তাহ শেষে মুছে যায় বা ভালো হয়ে যায়। এতে বিলিরুবিন মূলত আনকঞ্জুগেটেড বা অসম্পৃক্ত হয়, যা শিশুর জন্য উপকারী।<br /> মা এবং সন্তানের রক্তের গ্রুপের অমিল বা গরমিল থাকলেও জন্ডিস দেখা দিতে পারে। নবজাতক সঠিক সময়ে মায়ের পর্যাপ্ত বুকের দুধ না পেলেও হতে পারে।<br /> <br /> <b>নবজাতক জন্ডিসের কারণঃ</b><br /> <br /> <b>অস্থায়ী কারণঃ(Transient causes)</b><br /> * হেপাটিক সংক্রমণ<br /> * পচন<br /> * বিপাকীয় রোগ<br /> * পিত্ত প্লাগ সিন্ড্রোম<br /> * অ্যাড্রিনাল রক্তক্ষরণ<br /> * সম্পর্কিত ড্রাগ<br /> <br /> <b>স্থায়ী কারণঃ(Persistent causes) </b><br /> * নবজাতক হেপাটাইটিস<br /> * বাইলারি এট্রেসিয়া (Bilary Atrasia)<br /> * কলেডকাল সিস্ট (Choledochal cyst)<br /> * এলাজাইল সিন্ড্রোম (Alagile syndrome)<br /> * নবজাতকের অবস্ট্রাক্টিব জন্ডিসের কারনে সাধারণ পিত্তনালীতে স্বতঃস্ফূর্ত ছিদ্র থাকা;<br /> <br /> <b>সাধারণঃ(Common)</b><br /> * বাইলারি এট্রেসিয়া (Bilary Atrasia)<br /> * জন্মগত ভাবে পিত্তনালীতে অস্বাভাবিকতা (Choledochal cyst)<br /> <br /> <b>অসাধারণঃ(Uncommon)</b><br /> * সংক্রামক কলেঞ্জাইটিস (Infectious cholangitis)<br /> * প্রাথমিক স্ক্লেরসিস (Primary sclerosis)<br /> * ল্যাঙ্গারহ্যান্স সেল হিস্টোলাইসিস (Langerhans cell histiocytosis)<br /> * কলেলিথিয়াসিস (Cholelithiasis)<br /> <br /> <b>নবজাতক জন্ডিস উপসর্গঃ</b><br /> জন্ডিসের লক্ষণ নিম্নলিখিত হতে পারে<br /> * চরম দুর্বলতা<br /> * মাথা ব্যাথা<br /> * জ্বর<br /> * ক্ষুধা কমে যাওয়া<br /> * বমি বমি ভাব<br /> * কোষ্ঠকাঠিন্য<br /> * কনজাংটিভা, জিহ্বা, ত্বক, এবং প্রস্রাব হলুদ বিবর্ণতা ।<br /> <br /> <b>নবজাতক জন্ডিস নির্ণয়ঃ</b><br /> খালি চোখে দেখে এ জন্ডিস নির্ণয় করা যেতে পারে। শিশুর হাতের তালু, মুখ, বুক এবং পেটের ওপর পর্যন্ত হলুদ হতে পারে। মলের রং সবুজও হতে পারে।<br /> <br /> <b>সুস্থ শব্দ নবজাত:</b> রক্তের প্রকার এবং কম্বস পরীক্ষার (মায়ের সাথে তুলনা), সিরাম বিলিরুবিন স্তর।<br /> <br /> <b>অন্য কোন শিশু:</b> সম্পূর্ণ এবং সরাসরি সিরাম বিলিরুবিন মাত্রা, ডিফারেনশিয়াল কাউন্ট, মায়ের রক্তের গ্রুপ এবং Rh অবস্থা, শিশুর রক্তের গ্রুপ এবং Rh অবস্থা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কম্বস (Coombs), এবং রেটিকুলোসাইট সংখ্যা এবং পেরিফেরাল স্মিয়ারের সঙ্গে সম্পূর্ণ রক্ত গণনা (হেমোলিটিক রোগ আছে সন্দেহে)।<br /> <br /> <b>সরাসরি উঁচু বিলিরুবিন মাত্রা:</b> যদি উপরোক্ত উপরন্তু, পদার্থ, পেটের আল্ট্রাসাউন্ড, রেডিওনিউক্লাইড স্ক্যান (পৈত্তিক শারীরস্থান মূল্যায়ন) কমানোর জন্য লিভার ফাংশন পরীক্ষা, বিলিয়ারি বাধা, রক্ত ও প্রস্রাব কালচার, টর্চ স্ক্রিন (TORCH screen), প্রস্রাব বিবেচনা।<br /> <br /> <b>নবজাতক জন্ডিসের ব্যবস্থাপনাঃ</b><br /> * শিশুকে ঠিকমতো বুকের দুধ খাওয়ানো।<br /> * শিশুকে ২ থেকে ৩ ঘন্টা পর পর বুকের দুধ দেওয়া।<br /> * প্রতিদিন সকালে নবজাতককে আধা ঘণ্টা রোদ পোহাতে দেওয়া।<br /> <br /> <br /> <b>নবজাতক জন্ডিসের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাঃ</b><br /> হোমিওপ্যাথি ঔষধ সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি চিকিৎসা পদ্ধতি। স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যে মণ্ডিত করে এবং উপসর্গ মিল তত্ত্ব উপর ভিত্তি করে ওষুধ নির্বাচন করে এই চিকিৎসা করা হয়। এটি সম্পূর্ণ স্বাস্থ্যে ফিরে আসার একমাত্র উপায়, যা থেকে সব চিহ্ন এবং উপসর্গ মুছে পূর্ব স্বাস্থ্যে ফিরে যেতে পারে। হোমিওপ্যাথি লক্ষ্য নবজাতক জন্ডিস দূরকরণ নয়, তার অন্তর্নিহিত কারণ এবং ব্যক্তিগত সংবেদনশীলতাও মোকাবেলা হয়। নবজাতক জন্ডিস চিকিৎসায় স্বতন্ত্র ঔষধ নির্বাচন এবং চিকিৎসার জন্য, রোগীকে একজন যোগ্যতাসম্পন্ন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা উচিত। নবজাতক জন্ডিসের চিকিত্সার সহায়ক নিম্নলিখিত ওষুধ আছে:<br /> <br /> একুনাইট, বভিস্টা, চেলিডোনিয়াম, চায়না, ব্রায়োনিয়া, ক্যামোমিলা, চিয়োন্যান্থাস, কলিন্সোনিয়া, ইলাটেরিয়াম, মারকিউরাস, মার্ক ডাল, মাইরিকা, ন্যাট্রাম সালফ, নাক্স ভমিকা, ফসফরাস, পডোফাইলাম, সেপিয়া, সালফার, এবং অনেক অন্যান্য ওষুধ।</div>

নবজাতক জন্ডিস বা নিউনেটাল জন্ডিস বা ফিজিওলজিক্যাল জন্ডিস এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ( Neonatal jaundice and homeopathy treatment )

জন্ডিসঃ শরীরের চামড়া (Skin) এবং ভেতরের আবরণ বা চোখের সাদা অংশ (Sclera) হলদু বর্ণ ধারণ করাকে জন্ডিস (Jaundice) বলা হয়। Neonatal jaundic...

Read more »

অকাল গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ ঠেকাতে জরুরী উপায়গুলো ( Emergency way to prevent early pregnancy miscarriage )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>অকাল গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ ঠেকাতে জরুরী উপায়গুলো</b><br /> অকাল গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ হলো কোন কারণে গর্ভে থাকা ভ্রুণের অকাল মৃত্যু। এটি নানা কারণে হতে পারে। অকাল গর্ভপাত ঠেকাবার মত কার্যকরী ওষুধ এখনো আবিষ্কার হয় নি। তাই একে ঠেকাতে অবলম্বন করতে হবে কিছু সাবধানতা। এই সাবধানতায় যেমন গর্ভপাত থেকে দূরে থাকবেন আপনি, তেমনি এড়াতে পারবেন ভ্রুণের অন্যান্য আরো নানা জটিলতাও। আসুন জানি গর্ভপাত প্রতিরোধের উপায়গুলো, যা গর্ভধারণের আগে ও পরে অবলম্বন করতে হবে।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://4.bp.blogspot.com/-UAfSzNJ4x2g/WdHL9QUjpwI/AAAAAAAAB0g/vndQKYrIdr0Lt6PucRfoKfhepDLglyYxwCLcBGAs/s1600/emergency-way-to-prevent-early-pregnancy-miscarriage.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Emergency way to prevent early pregnancy miscarriage" border="0" data-original-height="381" data-original-width="600" height="406" src="https://4.bp.blogspot.com/-UAfSzNJ4x2g/WdHL9QUjpwI/AAAAAAAAB0g/vndQKYrIdr0Lt6PucRfoKfhepDLglyYxwCLcBGAs/s640/emergency-way-to-prevent-early-pregnancy-miscarriage.jpg" title="Emergency way to prevent early pregnancy miscarriage" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Emergency way to prevent early pregnancy miscarriage</td></tr> </tbody></table> <br /> <br /> <b>১। গর্ভধারণের আগেঃ</b><br /> • এস টি ডি পরীক্ষা করুন<br /> স্বামী-স্ত্রী দুজনেই এস টি ডি টেস্ট করে নিন। এতে আপনাদের মধ্যে কেউ কোন যৌন রোগে আক্রান্ত কিনা তা জানা যাবে ও সে অনুসারে চিকিৎসা নেয়া যাবে। গর্ভপাত ঠেকাতে এটি জরুরী।<br /> <br /> • আপনার ভ্যাক্সিনেশন বা টিকার ইতিহাস জেনে নিন<br /> আপনার মা বাবার কাছ থেকে জেনে নিন আপনাকে কোন কোন টিকা দেয়া হয়েছিল ও হয়নি। তারপর ডাক্তারের সাথে কথা বলে জেনে নিন কোন কোন টিকা নেয়া প্রয়োজন। সন্তান ধারনের আগেই টিকাগুলো নিয়ে ফেলুন।<br /> <br /> • ক্রণিক রোগ বাড়াতে পারে গর্ভপাতের ঝুঁকি<br /> বিভিন্ন ধরনের ক্রনিক রোগ যেমন থাইরয়েডের সমস্যা, থ্যালাসেমিয়া, মৃগীরোগ এগুলো নিয়ন্ত্রণে না থাকলে গর্ভপাত ঘটায় ভূমিকা রাখে। তাই ডাক্তারের কাছে বংশগত কোন রোগের কথা লুকোবেন না।<br /> <br /> • ৬০০ মিলিগ্রাম ফলিক এসিড প্রতিদিন<br /> গর্ভধারনের প্ল্যান করার ১/২ সপ্তাহ আগ থেকে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে প্রতিদিন ৬০০ মিগ্রা ফলিক এসিড গ্রহন করুন। এতে সন্তানের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মাবার ঝুঁকি কমবে।<br /> <br /> • চা কফি দু কাপের বেশী নয়<br /> চা কফিতে থাকা ক্যাফেইন অতিরিক্ত গ্রহনের ফলে আপনার হরমোনের লেভেলকে ক্ষতিগ্রস্থ করে। তার গর্ভধারনের আগেই এটি গ্রহণ কমিয়ে ফেলুন।<br /> <br /> <b>২। গর্ভধারণের পর যা করবেনঃ</b><br /> • হালকা ব্যায়াম করুন প্রতিদিন। ভারী ব্যায়াম আপনার শরীরকে উত্তপ্ত করে ও ভ্রুনের দেহে রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়।<br /> <br /> • এক্স রে বা বারবার আল্ট্রাসনোগ্রাম করা থেকে বিরত থাকুন। এর ক্ষতিকর রশ্মি ভ্রুণের অকাল গর্ভপাতের জন্যে দায়ী হতে পারে।<br /> <br /> • প্রচন্ড মানসিক চাপের কারণেও হতে পারে গর্ভপাত। তাই সব সময়ে এক জন সাইকিয়াট্রিস্টের সাথে যোগাযোগ রাখুন।<br /> <br /> • আপনার দুশ্চিন্তার প্রভাব পড়ে আপনার গর্ভস্থ সন্তানের উপরেও তাই চেষ্টা করুণ পরিবার ও বন্ধু বান্ধবের সাথে মিলে মিশে ইতিবাচক চিন্তা করার ও হাসিখুশী থাকার।<br /> <br /> <b>৩। বিশেষ ডায়েট অনুসরন করুনঃ</b><br /> <br /> • বেশি করে মাছ খান। মাছে থাকা ফলিক এসিড আপনার ভ্রুণের জন্যে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।<br /> <br /> • কমপক্ষে ৩ লিটার পানি পান করুন। ভ্রূণের স্বাস্থ্য রক্ষায় পানির বিকল্প নেই।<br /> <br /> • আঁশযুক্ত খাবার খাবার চেষ্টা করুন। এগুলো আপনার হজমশক্তি বাড়াবে।<br /> <br /> • কোল্ড ড্রিঙ্কসকে না বলুন। এমনকি চা কফিকেও।<br /> <br /> • ধূমপায়ীদের কাছ থেকে দূরে থাকুন। পরোক্ষ ধূমপানও আপনার ভ্রূণেরঅকাল মৃত্যুর জন্যে দায়ী হতে পারে।<br /> <br /> এছাড়াও পেটের উপর চাপ পড়ে এমন কোন কাজ করবেন না বা খুব ঝাঁকুনি লাগে এমন কোন ভ্রমণ বেছে নেবেন না। অতিরিক্ত স্ট্রেস ও দুশ্চিন্তা থেকে শত হস্ত দূরে থাকুন। ভাঁড়ে একাজ হতে দূরে থাকুন, পর্যাপ্ত ঘুমান। রাগ বা চিৎকার চেঁচামেচি করবেন না। মুরুব্বি ও গুরুজনদের পরামর্শ মেনে চলুন। কেননা তারা যা বলছেন এগুলো অভিজ্ঞতার আলোকেই।<br /> <br /> আপনার আদরের সোনামনি বেড়ে উঠুক নিশ্চিন্তে আপনারই শরীরের নিরাপদ আশ্রয়ে। সুস্থ থাকুন।<br /> <br /> সূত্র- তাজাখবর.কম</div>

অকাল গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ ঠেকাতে জরুরী উপায়গুলো ( Emergency way to prevent early pregnancy miscarriage )

অকাল গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ ঠেকাতে জরুরী উপায়গুলো অকাল গর্ভপাত বা মিসক্যারেজ হলো কোন কারণে গর্ভে থাকা ভ্রুণের অকাল মৃত্যু। এটি নানা কারণে...

Read more »

গর্ভধারণে সহায়ক ৫টি খাবার ( 5 foods that help to get pregnant )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>গর্ভধারণে সহায়ক ৫টি খাবার</b><br /> মেয়ের বয়স ১২ পার হতেই এখন আর বিয়ের কথা ভাবেন না মা-বাবা। মেয়েরাও ভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তবেই না বিয়ের পিঁড়িতে বসবে। তাই নিজের অজান্তেই বেশ কিছু সময় পার হয়ে যায় প্রতিষ্ঠিত হতে হতে।<br /> <br /> একটা সময় পর বিয়ে করেন মেয়েরা। এরপর মাতৃত্বের স্বাদ নিতে মেয়েরা আগ্রহী হয়ে উঠে। খুব সহজেই অনেকের এই ইচ্ছাটা পূরণ হলেও অধিকাংশের দেখা দেয় নানা সমস্যা, নানা বিড়ম্বনা। তাই ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া তখন খুবই জরুরি। ডাক্তার বেশ কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে। পরীক্ষায় ধরা পড়লো মেয়েটি শারীরিক উর্বরতাজনিত সমস্যায় ভুগছেন।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://3.bp.blogspot.com/-xzgFUoLrPlE/WdHMhG67SFI/AAAAAAAAB0o/YUcVOYfdP5EAOveOUCUQq3yQ3RJ1ivjsQCLcBGAs/s1600/5-foods-that-help-to-get-pregnant.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="5 foods that help to get pregnant" border="0" data-original-height="600" data-original-width="600" height="640" src="https://3.bp.blogspot.com/-xzgFUoLrPlE/WdHMhG67SFI/AAAAAAAAB0o/YUcVOYfdP5EAOveOUCUQq3yQ3RJ1ivjsQCLcBGAs/s640/5-foods-that-help-to-get-pregnant.jpg" title="5 foods that help to get pregnant" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">5 foods that help to get pregnant</td></tr> </tbody></table> <br /> এই সমস্যা দেখা যায় অধিকাংশ মেয়ের ক্ষেত্রেই। তবে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে পারে শুধু কিছু খাদ্যাভাস। গবেষকরা এ সমস্যার সমাধান বের করতে গিয়ে কিছু খাবার নির্ধারণ করেছেন। যা পারে একটি মেয়েকে তারা সন্তান ধারণে উর্বরতা শক্তি বাড়িয়ে দিতে। এমনই কিছু খাবারের তালিকা তুলে ধরা হলো.....<br /> <br /> <b>ডিম :</b><br /> ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নারীদের উর্বরতা বাড়াতে ডিম খেতে বলেছেন। সম্প্রতি তারা এক গবেষণায় পেয়েছেন মাত্র ৭% নারীর শরীরে সঠিক মাত্রায় ভিটামিন ডি আছে। বাকি সবাই ভিটামিন ডি-এর কম মাত্রায় ভুগছেন। তাই নারীদের তারা ডিম খেতে বলেছেন। কারণ ডিমে প্রচুর ভিটামিন ডি আছে।<br /> <br /> <b>কলা :</b><br /> কলায় ভিটামিন বি-৬ আছে যা নারীদের নিয়মিত মাসিক হতে সহায়তা করে। এছাড়া দুর্বল ডিম্বাণু সবল করে উর্বরতা বৃদ্ধি করে। কলা হরমোনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ করে তাই গবেষকরা নারীদের কলা খেতে বলেছেন।<br /> <br /> <b>বাদাম :</b><br /> বাদামে আছে প্রচুর পরমাণে ভিটামিন-ই। নিয়মিত বাদাম খেলে শরীরে ভিটামিন-ই-এর চাহিদা পূরণ হবে। যা উর্বরতা বাড়াতে সাহায্য করবে তাছাড়া এতে প্রচুর পরিমাণ এ্যন্টি-অক্সিড আছে। যা ডিম্বাণুকে রক্ষা করতে সহায়তা করে।<br /> <br /> <b>মটরশুটি :</b><br /> মটরশুটিতে আছে প্রচুর জিংক। যা নারীদের হরমোন ভারসাম্য বজায় রাখে। জিংক এস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টরনের ভারসাম্য রক্ষা করে। তাই নিয়মিত মটরশুটি খাওয়া উচিত।<br /> <br /> <b>লেবু :</b><br /> টকজাতীয় ফল যেমন লেবু শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বজায় রাখে। ফলে নারীদের গর্ভধারণে সহায়তা করে। তাই হাতের কাছে পাওয়া এসব খাবার নিয়মিত খেলে অনেক বড় ধরনের সমস্যা থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব।<br /> <br /> তথ্যসূত্র- পরিবর্তন.কম</div>

গর্ভধারণে সহায়ক ৫টি খাবার ( 5 foods that help to get pregnant )

গর্ভধারণে সহায়ক ৫টি খাবার মেয়ের বয়স ১২ পার হতেই এখন আর বিয়ের কথা ভাবেন না মা-বাবা। মেয়েরাও ভাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করে তবেই না বিয়ের পিঁড়...

Read more »

ওজন বাড়ানোর জন্য প্রধান ২০ টি খাদ্য ( 20 Foods for gain weight )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <span style="font-family: monospace; text-align: left; white-space: pre-wrap;"><u><b><span style="font-size: large;">ওজন বাড়ানোর জন্য প্রধান ২০ টি খাদ্য:</span></b></u></span></div> আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ-ক্যালোরির জাঙ্ক ফুড অথবা কেবল পুষ্টিকর খাদ্য খেলেই হবেনা। আপনাকে এমন খাদ্য বেছে নিতে হবে যাতে পুষ্টির ও শক্তি উভয়ই আছে পরিমাণ মত। এখন আমারা আপনাকে ২০টি খাদ্যের তালিকা জানাবো যা খেলে আপনি সু-স্বাস্থ্যের জন্য পাবেন সঠিক পরিমাণ পুষ্টি।<br /> <strong><br /></strong> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://3.bp.blogspot.com/-IKsegVvr6tU/WdHNDSBIR0I/AAAAAAAAB0w/SrEvn1qafLgQLdya7Frwwyy7Qd3nPx6WwCLcBGAs/s1600/20-foods-for-gain-weight.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="20 Foods for gain weight" border="0" data-original-height="730" data-original-width="1024" height="456" src="https://3.bp.blogspot.com/-IKsegVvr6tU/WdHNDSBIR0I/AAAAAAAAB0w/SrEvn1qafLgQLdya7Frwwyy7Qd3nPx6WwCLcBGAs/s640/20-foods-for-gain-weight.jpg" title="20 Foods for gain weight" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">20 Foods for gain weight</td></tr> </tbody></table> <strong><br /></strong> <strong>১। চিনাবাদামের মাখনঃ</strong> সকালের নাস্তায় রুটিতে হালকা করে চিনাবাদামের মাখন মেখে খেতে পারেন। এটি আপনাকে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তি দিবে প্রায় ১৯২ ক্যালরি!<br /> <strong><br /></strong> <strong>২। একটা গোটা ডিমঃ</strong> এটি প্রোটিন ও তিন রকমের ভিটামিনে পরিপূর্ণ। এতে আছে ভিটামিন A, D, E এবং প্রচুর পরিমাণ কলেস্টেরল।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৩। বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবারঃ</strong> সকালের নাস্তা হিসেবে বাদাম ও মধু সমৃদ্ধ খাবার আপনার নাস্তার তালিকায় রাখুন। এতে আপনি পাবেন প্রায় ৫০০ ক্যালরি। এছাড়া এটি এমন একটি খাবার যা আপনার সকালের নাস্তাকে সু-স্বাদু করে তুলবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৪। মাখনঃ</strong> মাখন আপনাকে দীর্ঘ মেয়াদী ওজন বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে। তবে মাখন খেতে হবে পরিমাণ মত। কারন প্রচুর পরিমাণ মাখন আবার আপনার হার্টে সমস্যা করতে পারে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৫। বন রুটিঃ</strong> বন রুটিতে থাকছে অতিরিক্ত ক্যালরি এবং প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৬। ভুট্টা রুটিঃ</strong> ভুট্টার রুটি খেতে পারেন সকালে বা বিকেলে। ভুট্টাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ কার্বোহাইড্রেট। আপনি সুপের সাথে ভুট্টার রুটি খেতে পারেন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৭। পনিরঃ</strong> এক চামচ পনিরে থাকে ৬৯ ক্যালরি শক্তি। পনির তৈরি করা হয় দুধ থেকে তাই এতে থাকে প্রচুর প্রোটিন, ক্যালসিয়াম, চর্বি ও কলেস্টেরল।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৮। ফলের রসঃ</strong> ফলের রস হচ্ছে ওজন বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর পথ। ১০০% ফলের রস আপনার শরীরে দেবে প্রচুর পরিমাণ চিনি ও পুষ্টি।<br /> <strong><br /></strong> <strong>৯। পাস্তা ও নুডুলসঃ</strong> পাস্তা ও নুডুলস খাদ্যশস্য ও শর্করার একটি ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাদ্য যোগান তাই এটি একটি সুস্থ এবং উচ্চ ক্যালোরি খাবার হিসাবে পরিচিত। আপনি প্রতিদিন পরিমাণ মত পাস্তা অথবা নুডুলস খেতে পারেন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১০। চিংড়িঃ</strong>চিংড়িতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ পুষ্টিকর ও প্রয়োজনীয় এসিড যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে।</div> <strong><br /></strong> <strong>১১। গমের পাউরুটিঃ</strong> গমের পাউরুটি খেয়ে আপনি পেতে পারেন ৬৯ ক্যালোরি শক্তি। এর ফলে আপনার ওজন বৃদ্ধি হবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১২। শুকনো ফলঃ</strong> আপনি দ্রুত ক্যালোরি পেতে পারেন শুকনো ফল খেয়ে। শুকনো ফলে পাকা ফলের মতই প্রচুর পরিমাণ ক্যালোরি থাকে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৩। যবের রুটিঃ</strong> যবের রুটিও হতে পারে আপনার সকালের নাস্তার জন্য উপযুক্ত। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ফাইবার ও পুষ্টি।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৪। দইঃ</strong> দই আপনাকে ১১৮ ক্যালোরির সমপরিমাণ শক্তি যোগাবে। এটা চর্বি বিহীন শক্তিকর খাবারের মধ্যে অন্যতম। আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকাতে দই অন্তর্ভুক্তি করুন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৫। স্বাস্থ্যকর চর্বি ও তেলঃ</strong> আপার খাদ্য তালিকাতে পরিমাণ মত চর্বি যুক্ত করুণ এর ফলে আপনার ক্যালোরির অভাব পুরন হয়ে যাবে। ভোজ্য তেল হিসেবে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৬। বাদামী চালঃ</strong> বাদামী চাল আপনাকে প্রচুর পরিমান কার্বোহাইড্রেট ও স্বাস্থ্য বৃদ্ধির উপাদান ফাইবার দিবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৭। কলাঃ</strong> একটি কলাতে থাকে ১০০ ক্যালোরি। কলাতে ক্যাবল ক্যালোরি থাকে তাই নয় এটি আপনার কর্ম শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৮। বাদাম এবং বীজঃ </strong> স্বাস্থ্য বৃদ্ধির জন্য বাদাম ও বীজ খেতে হবে। বাদাম ও বীজে রয়েছে polyunsaturated চর্বি যা আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধিতে বিশেষ ভূমিকা রাখবে।<br /> <strong><br /></strong> <strong>১৯। মটরশুটিঃ</strong> নিরামিষীদের জন্য মটরশুটি প্রোটিনের প্রধান উৎস। তাই আপনি মটরশুটি প্রাণীজ আমিষের বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>২০। আলুঃ</strong> আলুতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট ও complex sugar। নিয়মিত রান্না ও সিদ্ধ আলু খাওয়ার মাধ্যমে আপনি আপনার স্বাস্থ্য বৃদ্ধি করতে পারেন।<br /> <strong><br /></strong> <strong>তথ্য সূত্রঃ</strong> এবাউট.কম , টাইমস অব ইন্ডিয়া এবং  ঢাকা টাইমস্‌ ।<br /> <br /> <br /></div>

ওজন বাড়ানোর জন্য প্রধান ২০ টি খাদ্য ( 20 Foods for gain weight )

ওজন বাড়ানোর জন্য প্রধান ২০ টি খাদ্য: আপনি যদি ওজন বাড়াতে চান তাহলে আপনাকে উচ্চ-ক্যালোরির জাঙ্ক ফুড অথবা কেবল পুষ্টিকর খাদ্য খেলেই হবেনা।...

Read more »

এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে ( Way to know HSC result )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে</b><br /> <br /> ২০১৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হচ্ছে বুধবার। দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানদের সঙ্গে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ সকাল ১০টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফল তুলে দেবেন। এরপর দুপুর ১টায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে ফলের বিস্তারিত তথ্য গণমাধ্যমের কাছে তুলে ধরা হবে। দুপুর দেড়টা থেকে শিক্ষার্থীরা ফল জানতে পারবেন।<br /> ফল প্রকাশের পর শিক্ষা  বোর্ডগুলোর ওয়েবসাইট (<a href="http://www.educationboardresults.gov.bd/" target="_blank">www.educationboardresults.gov.bd</a>), অথবা (<a href="http://archive.educationboard.gov.bd/index.php" target="_blank">http://archive.educationboard.gov.bd/index.php</a>) সংশ্লিষ্ট পরীক্ষা কেন্দ্র ছাড়াও সব মোবাইল থেকে এসএমএস করে ফল জানা যাবে। এ জন্য HSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৪ লিখে ১৬২২২ নম্বেরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।<br /> মাদ্রাসা বোর্ডের আলিমের ফল জানতে Alim লিখে স্পেস দিয়ে Mad লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল পাওয়া যাবে।<br /> এ ছাড়া কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি  ভোকেশনালের ফল জানতে HSC লিখে স্পেস দিয়ে Tec লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে ২০১৪ লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। ফিরতি এসএমএসে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://2.bp.blogspot.com/-toZZutfWvz8/WdHO5jD9uAI/AAAAAAAAB08/Sv-2i_jrydUt4l_3tLJO1B7iUmXLZkFTwCLcBGAs/s1600/way-to-know-hsc-result.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Way to know HSC result" border="0" data-original-height="420" data-original-width="700" height="384" src="https://2.bp.blogspot.com/-toZZutfWvz8/WdHO5jD9uAI/AAAAAAAAB08/Sv-2i_jrydUt4l_3tLJO1B7iUmXLZkFTwCLcBGAs/s640/way-to-know-hsc-result.jpg" title="Way to know HSC result" width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Way to know HSC result</td></tr> </tbody></table> <br /> এ ছাড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে শিক্ষা বোর্ড থেকে ই-মেইলে ফল জানিয়ে দেওয়া হবে।<br /> রাষ্ট্রয়ত্ত মোবাইল অপারেটর টেলিটক  থেকে আগামী ১৪ থেকে ২০ আগস্ট পর্যন্ত এইচএসসি ও সমমানের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করা যাবে বলে আজ মঙ্গলবার আন্তঃবোর্ড সমন্বয় সাব-কমিটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।<br /> ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করতে RSC লিখে স্পেস দিয়ে বোর্ডের নামের প্রথম তিন অক্ষর লিখে স্পেস দিয়ে রোল নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে বিষয় কোড লিখে ১৬২২২ নম্বরে পাঠাতে হবে।<br /> ফিরতি এসএমএসে ফি বাবদ কত টাকা কেটে নেওয়া হবে তা জানিয়ে একটি পিন নম্বর (পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নম্বর-PIN) দেওয়া হবে।<br /> আবেদনে সম্মত থাকলে RSC লিখে স্পেস দিয়ে YES লিখে স্পেস দিয়ে পিন নম্বর লিখে স্পেস দিয়ে  যোগাযোগের জন্য একটি মোবাইল নম্বর লিখে ১৬২২২ নম্বরে এসএমএস পাঠাতে হবে। প্রতিটি বিষয় ও প্রতি পত্রের জন্য দেড়শ' টাকা হারে চার্জ কাটা হবে। যে সব বিষয়ের দুটি পত্র (প্রথম ও দ্বিতীয়পত্র) রয়েছে যে সব বিষয়ের ফল পুনঃনিরীক্ষার আবেদন করলে দুটি পত্রের জন্য ৩০০ টাকা ফি কাটা হবে। একই এসএমএসে একাধিক বিষয়ের আবেদন করা যাবে, এ ক্ষেত্রে বিষয়  কোড পর্যায়ক্রমে 'কমা' দিয়ে লিখতে হবে।<br /> <br /></div>

এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে ( Way to know HSC result )

এইচএসসির ফল জানা যাবে যেভাবে ২০১৪ সালের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট (এইচএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হচ্ছে বুধবার। দেশের ১০টি শিক্ষ...

Read more »

ইবোলা এর কারণ, লক্ষন এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ( Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment )

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <b>ইবোলা কী?</b><br /> ইবোলা ভাইরাস আগে রক্তপ্রদাহজনিত জ্বর [Ebola hemorrhagic fever (EHF)] হিসেবেই সমধিক পরিচিত ছিল। ইবোলা মূলত একটি আরএনএ ভাইরাস। যেটির নামকরণ করা হয়েছে কঙ্গোর ইবোলা নদীর নাম থেকে। ইবোলা ভাইরাস গোত্রের ৫টির মধ্যে ৩টি প্রজাতি মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়ে গুরুতর অসুস্থ করার ক্ষমতা রাখে! বাকি ২টি মানুষের জন্য তেমন ক্ষতিকর নয়। এদের মধ্যে সবচেয়ে মারাত্মক হচ্ছে জাইরে (Zaire) ইবোলা ভাইরাস (জাইরে হলো একটি জায়গার নাম যেখানে সর্বপ্রথম এই ভাইরাসে কোনো মানুষ আক্রান্ত হয়েছিলো)। প্রথমবার এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর হার ছিল শতকরা ৯০ শতাংশ! ভয়াবহ এই ভাইরাসটি মানবদেহে রক্তপাত ঘটায়। লিভার, কিডনিকে অকেজো করে দেয়, রক্তচাপ কমিয়ে দেয়, হৃৎপিণ্ডের স্পন্দন কমিয়ে দেয় এবং শ্বাস-প্রশ্বাস ব্যাহত করে।<br /> ইবোলা ভাইরাস মানবদেহে প্রবেশের পর কয়েকদিন থেকে প্রায় ৩ সপ্তাহ কোনো লক্ষণ প্রকাশ না করেই অবস্থান করতে পারে। অর্থাৎ এর লক্ষণসমূহ পরিলক্ষিত হওয়ার জন্য সর্বোচ্চ ২১দিন লাগতে পারে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তি এই রোগ নিয়ে চলে যেতে পারেন এক দেশ থেকে অন্য দেশে। আর সেখানে ছড়িয়ে দিতে পারেন নিজের অজান্তেই।<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://2.bp.blogspot.com/--crKBcfialU/WdHPeKwe85I/AAAAAAAAB1E/75kg-dG_iMMpI2NKdC20KLNOV_oTlIKpACLcBGAs/s1600/ebola-cause-symptoms-and-homeopathy-treatment.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment " border="0" data-original-height="480" data-original-width="600" height="512" src="https://2.bp.blogspot.com/--crKBcfialU/WdHPeKwe85I/AAAAAAAAB1E/75kg-dG_iMMpI2NKdC20KLNOV_oTlIKpACLcBGAs/s640/ebola-cause-symptoms-and-homeopathy-treatment.jpg" title="Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment " width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment </td></tr> </tbody></table> <br /> <b>ইবোলার লক্ষণঃ</b><br /> ইবোলা আক্রান্ত ব্যক্তি প্রথমে নিরীহ ফ্লু’র মতো হালকা জ্বর, মাথা ব্যথা, শরীর ব্যথা অনুভব করে। কিছুদিন পর তীব্র মাথা ব্যথা, জ্বর, শরীর ব্যথা, ত্বকে দানা দানা উঠা, মুখে ঘা, ডায়রিয়া এবং মারাত্মক বমি শুরু হতে পারে। চূড়ান্ত পর্যায়ে শরীরের ভিতরে বাইরে রক্তপাত শুরু হতে পারে। এই ভাইরাসটি আক্রান্ত ব্যক্তির লিভার, কিডনি, হৃদপিন্ড অকেজো করে দেয়, যার ফলে রোগীর মৃত্যু ঘটে।<br /> এই রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো সাধারণ ফ্লু’র মতোই। সর্দি কাশি, মাথা ব্যথা, বমি, ডায়েরিয়া এবং জ্বর এই রোগের প্রাথমিক উপসর্গ। তাই কারো উপরোক্ত কোনো উপসর্গ দেখা দিলে যত দ্রুত সম্ভব রক্ত পরীক্ষা করাতে হবে! রক্ত পরীক্ষা করে নিশ্চিত হতে হবে যে এটা ম্যালেরিয়া, হ্যাপাটাইটিস, কলেরা বা অন্য কোনো রোগের জীবাণুর কারণে হচ্ছে কিনা!<br /> <br /> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://2.bp.blogspot.com/-RpZg9a2VdJs/WdHQfLJ4llI/AAAAAAAAB1M/FqqZFRO3IBI5dxs7kJOE2Ra4AGMX0lqhQCLcBGAs/s1600/ebola-cause-symptoms-and-homeopathy-treatment1.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment " border="0" data-original-height="900" data-original-width="1600" height="360" src="https://2.bp.blogspot.com/-RpZg9a2VdJs/WdHQfLJ4llI/AAAAAAAAB1M/FqqZFRO3IBI5dxs7kJOE2Ra4AGMX0lqhQCLcBGAs/s640/ebola-cause-symptoms-and-homeopathy-treatment1.jpg" title="Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment " width="640" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;">Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment </td></tr> </tbody></table> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <br /> <br /> <b>কিভাবে ছড়ায়?</b><br /> বলা হয়ে থাকে বাদুরের খাওয়া ফল থেকেই ইবোলা ভাইরাস মানুষের দেহে প্রথম প্রবেশ করে এবং পরবর্তীতে তা মানুষ থেকে মানুষে ছড়াতে শুরু করে। ইবোলা আক্রান্ত মানুষের দেহরস অপর কোনো মানুষের দেহের স্পর্শে আসলে সেই ব্যক্তিও আক্রান্ত হতে পারেন। এমনকি আক্রান্ত ব্যক্তির মৃত্যুর পরও ভাইরাসটি বেশ কয়েকদিন টিকে থাকে।<br /> আশার কথা হলো, রোগটি ফ্লু ও অন্যান্য বায়ুবাহিত রোগের মতো ছড়ায় না, আক্রান্ত ব্যক্তির সরাসরি সংস্পর্শে না আসলে এই রোগে সংক্রমিত হবার ভয় নেই।<br /> লক্ষণ অনুযায়ী রোগীর শাররীক ও মানসিক লক্ষণ বিবেচনা করে ঔষধ নির্বাচন করলে হোমিওপ্যাথিতে এই ভাইরাস নিরাময় সম্ভব।<br /> <br /> <b>নিম্নে কিছু লক্ষণ ভিত্তিক ওষুধের নাম উল্লেখ করা হলোঃ</b><br /> Crotalus horridus 30C - আক্ষেপ এবং গলা সংকোচ, গাঢ় বেগুনি রক্ত, বেগুনি রঙের সঙ্গে শোথ, চামড়া মোটা ইত্যাদি কারণে গিলতে অসুবিধার জন্য বিবেচনা করা হবে.<br /> <br /> Bothrops 30C - স্নায়বিক কম্পন, বক্তৃতা বা সাজানো কথায় অসুবিধা, ঢিলা, ফোলা মুখ, কালো বমি উপস্থিত থাকলে এটি বিবেচনায় আনতে হবে।<br /> <br /> Lachesis mutus 30C, - কম্পন এবং বিভ্রান্তি, দেহের কোন অংশে রক্তক্ষরণের সঙ্গে প্রলাপ, এই ওষুধ বিবেচনা আনে। প্রায়শই, ব্যক্তি টাইট বা আঁটসাঁট পোশাক বা ব্যান্ডেজ বহনে এবং বাম দিকে কষ্ট পায়, তাপে উপশম মনে করে।<br /> <br /> Mercurius corrosivus 30C, - প্রচুর রক্তপাত, হাঁটু মোড়ে শুয়ে থাকলে ভালো অনুভব করে, প্রলাপ, মাথা ব্যথার সাথে গালে জ্বালা, আলোকাতঙ্ক রোগ, কালো ফোলা ঠোঁট, ধাতব, মুখের মধ্যে তিক্ত বা লবণ স্বাদ ।<br /> <br /> Secale cornutum 30c - অঙ্গপ্রত্যঙ্গের মধ্যে আপত্তিকর গন্ধ, ঠান্ডা ত্বক এবং রণন সঙ্গে পাতলা, ধীর, যন্ত্রণাহীন ক্ষরণ গাঢ় রক্তক্ষরণ জন্য. ব্যক্তিগতভাবে উন্মোচিত হতে চায় এবং গতি থেকে খারাপ অনুভূতি।<br /> <br /> Echinacea 30C - বিষক্রিয়া বা রক্তদূষণ, পূতিগন্ধময় নিঃসরণ এবং লিম্ফ নোড বৃদ্ধিতে এটি বিবেচ্য ।<br /> <br /> লেখাটি ডাঃ মোয়াজ্জেম হোসাইনের লেখা থেকে সংকলিত।</div> </div>

ইবোলা এর কারণ, লক্ষন এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা ( Ebola cause, symptoms, and Homeopathy treatment )

ইবোলা কী? ইবোলা ভাইরাস আগে রক্তপ্রদাহজনিত জ্বর [Ebola hemorrhagic fever (EHF)] হিসেবেই সমধিক পরিচিত ছিল। ইবোলা মূলত একটি আরএনএ ভাইরাস। ...

Read more »